আরও পড়ুন: পুজোর আগেই সুখবর! এবার নিউটাউনে স্বল্প খরচে মিলবে এই পরিষেবা
মন্দির বাজারের মহেশপুরের অধিকাংশ বাসিন্দা এই কাজের সঙ্গে যুক্ত। শোলার ফুল, গয়না তৈরি করেন তাঁরা। মহেশপুরের আশেপাশের আরও৪ থেকে ৫ টি গ্রামে এই কাজ হয়। শোলা শুকনো করা থেকে শুরু করে শোলা কাটা সহ একাধিক কাজ করেন তাঁরা। শুধুমাত্র ফুল নয় সেখানে তৈরি হয় বিভিন্ন খেলনা, পাখি, মুকুট সহ আরও অনেক দ্রব্য।
advertisement
এ নিয়ে বাসুদেব হালদার নামের স্থানীয় এক বাসিন্দা জানান, গ্রামের মানুষজনের উপার্জনের প্রধান মাধ্যম শোলার কাজ করা। তাঁদের এই কাজের চাহিদা রয়েছে সর্বত্র।সারাবছর এই শোলার কাজ চলে এলাকায়। তবে পুজোর সময় শোলার কাজ বেশি হয়। এ নিয়ে কুন্ডুপদ হালদার নামের অপর এক ব্যক্তি জানান, গ্রামের মানুষজন শোলার বিভিন্ন রকম কাজ করেন। সবাই একরকম কাজ করেনা। এই অঞ্চলের বহু মানুষজন শোলার উপর ভর করে পায়ের তলার মাটি শক্ত করে চলেছেন এখনো।
নবাব মল্লিক