তার এইরকম শখ হওয়ার পিছনে কারণ বীরেন্দ্রকৃষ্ণ ভদ্রই। ছোট বয়সে বাবার সঙ্গে প্রতি বছর মহালয়ার দিন ভোর বেলায় উঠে রেডিওয় বীরেন্দ্রকৃষ্ণের গলার মহলায়া শুনতেন। তখন থেকেই তাঁর মনে ইচ্ছে জেগেছিল মহালয়া পাঠ করার। সেই থেকেই শুরু তার মহিষাসুরমর্দিনী শ্লোক পাঠ করার অধ্যাবস্যা। তার জীবনের রোল মডেলও স্বয়ং বীরেন্দ্রকৃষ্ণ ভদ্র।
অজয়ের যখন ১৫ বছর বয়স, তখন থেকেই তিনি শুরু করেন মহিষাসুরমর্দিনীর স্তোত্র পাঠ করা। প্রতিবেশীরা স্তম্ভিত হয়ে দাঁড়িয়ে শুনতেন তাঁর মহালয়া পাঠ। এখন পুজো এলেই বিভিন্ন মণ্ডপে তাঁর ডাক আসে জনসমক্ষে মহালয়া বলে শোনানোর জন্য। খুশি-খুশিতে সেই কাজ করতে এগিয়ে আসেন পেশায় জুতোর বিক্রেতা অজয় সাহা।
advertisement
এই বিষয়ে অজয় সাহা তিনি বলেন, তার জীবনের রোল মডেল বীরেন্দ্র কৃষ্ণ ভদ্র। বীরেন্দ্রকৃষ্ণ ভদ্রর জীবন দশায় তিনি কখনই তার সঙ্গেদেখা করতে পারেননি। তবে যদি কোনদিনও দেখা হতো সবার আগে তিনি তার পায়ে হাত দিয়ে প্রণাম করতেন। তিনি আরওবলেন তার জীবনের ইচ্ছা তিনি কখনওনা কখনওটিভি বা রেডিওতে মহালয়া পাঠ করার সুযোগ পাবেন।
রাহী হালদার