অনেকের কাছে এটি কাচ ঘর নামেও পরিচিত। এটি কাচের দিয়ে তৈরি হলেও এটি হলও একটি ব্রহ্ম উপাসনা আশ্রম।এখানে ব্রহ্মের উপাসনা হয়ে থাকে। এলাকাবাসীরা যেটা জানাচ্ছেন মূলত কাচের তৈরি বলে আগত পর্যটকদের বিভিন্ন টোটোচালক কাচঘর হিসেবে পরিচয় করিয়ে থাকেন।
আরও পড়ুন : ইতালির মিলান থেকে পিংলার গ্রামে হাজির বিদেশি দম্পতি! কারণ জানলে অবাক হবেন
advertisement
বিশ্বভারতীর একজন গাইড জানান ১৮৯২ সালে এই মন্দিরের উদ্বোধন হয়।এই মন্দির প্রতিষ্ঠা করেন মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের জ্যেষ্ঠ পুত্র দ্বিজেন্দ্রনাথ ঠাকুর। তখন থেকেই ব্রাহ্ম সমাজের প্রতিষ্ঠা দিবস হিসাবে প্রতি বুধবার সকালে উপাসনা হয়। মন্দির গৃহটি রঙিন কাচ দিয়ে নান্দনিক নকশায় নির্মিত।
কলকাতা, হাওড়া অথবা শিয়ালদহ স্টেশন থেকে আপনি যে কোনও ট্রেন ধরে খুব সহজেই পৌঁছে যেতে পারবেন বোলপুর শান্তিনিকেতন স্টেশনে। সেখানে যে কোনও টোটো ধরে আপনি এই উপাসনা গৃহ পৌঁছে যেতে পারবেন।