ঘটনাস্থলে বন দফতরের কর্মীরা এসে কাজে হাত লাগান। এরপর বেরিয়ে আসে একের পর এক গোখরো সাপের বাচ্চা। যদিও অল্প সময়ের মধ্যে দু’টি গোখরো সাপের বাচ্চাকে উদ্ধার করে বন দফতরের কর্মীরা। এরপর গৃহস্থ বাড়ি ছেড়ে চলে যান।
advertisement
যদিও এখানেই শেষ নয়, চলতে থাকে ঘরের মাটি খোঁড়ার কাজ, এরপর উদ্ধার হয় আরও বেশ কয়েকটি গোখরো সাপের বাচ্চা। এই ঘটনায় আতঙ্ক সৃষ্টি হয় পরিবারের মধ্যে, প্রচুর সংখ্যক প্রতিবেশীদে ভিড় করে ওই গৃহস্থ বাড়িতে। সূত্রের খবর এখনও পর্যন্ত ছয়টি সাপ উদ্ধার হয়েছে।
বন দফতরের কর্মীরা জানিয়েছেন, বর্ষাকালের জন্যই এই সাপের উপদ্রব বেড়েছে। তাঁরা এও জানাচ্ছেন, বর্ষাকালে বাড়ির আশপাশে কোনওরকম জলাজঙ্গল বাড়তে দেওয়া উচিত নয়, এবং অন্ধকারে হাঁটাচলা না করে সর্বক্ষণ জোরালো আলো সঙ্গে করে চলাফেরা করা উচিত। অসাবধানতাবশত কোনও সাপ কামড়ালে বিন্দুমাত্র সময় নষ্ট না করে তৎক্ষণাৎ জেলা হাসপাতালে চলে যাওয়া উচিত। যেখানে বিনামূল্যে সাপের প্রতিষেধক ভ্যাকসিন দিলে পরেই সম্পূর্ণ সুস্থ হয়ে উঠবে রোগী। কোনও বিষধর সাপকে না হত্যা করে বন দফতরকে খবর দেওয়া উচিত।
Mainak Debnath