মেদিনীপুর জেলার ক্ষীরপাইতে মামাবাড়ি, চিকিৎসক সায়ন পালের। এখানে ৩৮০ বছরের প্রাচীন দুর্গাপুজো হয় আসছে, ফলত ছোট থেকেই চণ্ডীপাঠ হতে শুনছেন তিনি। চিকিৎসক জানান, জ্ঞান হওয়া থেকেই দাদু রঘুনাথ পাহাড়ীর চণ্ডীপাঠ শুনে বড় হয়েছেন তিনি। তাঁর অনুকরণেই তাঁর চণ্ডীপাঠ। বিজ্ঞানমনস্ক একজন অত্যন্ত সফল এবং প্রতিভাবান চিকিৎসক আধ্যাত্মচর্চাকে একটি ‘ডিসিপ্লিন’ বলে মনে করছেন।
advertisement
ডাক্তারির মতো একটি পেশার সঙ্গে যুক্ত থাকলে প্রয়োজন সমর্পণের। চিকিৎসক বলেন, একজন রোগী সব সময় কঠিন পরিস্থিতির সম্মুখীন হন না। কিন্তু একজন ডাক্তারও হন। তখন প্রয়োজন হয় সমর্পণের। সেই সমর্পণই শক্তি হিসেবে কাজ করে। আধ্যাত্ম্যচর্চার মাধ্যমে আসে অনুশাসন, যা চিকিৎসায় কঠিন সময়ে যথেষ্ট কাজে আসে বলেই জানিয়েছে চিকিৎসক সায়ন পাল।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
বাঁকুড়া শহরের লোকপুরের বাসিন্দা ডাঃ সায়ন পাল বাঁকুড়া জেলা স্কুল থেকে মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক পাশ করেছেন। তারপর বাঁকুড়া সম্মিমনী মেডিক্যাল কলেজ থেকে M.B.B.S এবং IPGMER থেকে ক্লিনিক্যাল মাইক্রোবায়োলজিতে স্নাতকোত্তর MD ডিগ্রি অর্জন করেছেন। ধীরে ধীরে তাঁর বিভিন্ন প্রতিভা এখন বাঁকুড়ার মানুষের মন কেড়ে নিচ্ছে।





