বাগানে রয়েছে বরবটি, বেগুন, বিনস, টমেটো, ঝিঙে, লাউ, কুমড়ো, পুঁই, গাজর এবং ঢেঁড়স। এছাড়াও লাগানো রয়েছে কিছু গাছ যেমন, শাল, সেগুন, বহেড়া, সিঁদুর এবং রুদ্রপলাশ। বিদ্যালয় মিড ডে মিল বাদ দিয়েও নবম থেকে দ্বাদশ শ্রেণীর ছাত্র-ছাত্রীরাও চাইলে পেতে পারে খাবার। ইতিমধ্যেই যথেষ্ট প্রশংসা কুড়িয়েছে এই বিদ্যালয়।
আরও পড়ুন: পেশায় ডাক্তার, তবে নেশা অন্যরকম! এই ডাক্তারবাবুর গল্প শুনলে আপনিও অবাক হবেন গ্যারান্টি
advertisement
অন্যান্য সরকারি বিদ্যালয়গুলির কাছে একটি দৃষ্টান্ত স্বরূপ সবজি বাগান তৈরি করে ছাত্র-ছাত্রীদের খাবারে পুষ্টির মান বজায় রাখছে ভোলা হিরাপুর নেতাজি সুভাষ উচ্চ বিদ্যালয়। একটি বিদ্যালয় একটি ছাত্র-ছাত্রীর কাছে নিজের বাড়ির থেকেও বড় আসনে স্থান পায়। শিক্ষা থেকে খেলাধুলো এবং এক সঙ্গে বসে খাওয়া দাওয়া।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
সবকিছুর জন্য বিদ্যালয় যেন এক রঙিন স্মৃতি। সে কারণে সরকারি উদ্যোগে মিড ডে মিল এক দৃষ্টান্ত স্থাপন করতে পেরেছে সাধারণ মানুষের চোখে। তার মধ্যেও ব্যক্তিগতভাবে কাজ করে চলেছে কিছু বিদ্যালয়। যার মধ্যে অন্যতম ভোলা হিরাপুর নেতাজী সুভাষ উচ্চ বিদ্যালয়। স্কুল প্রাঙ্গনে তৈরি সবজি বাগান, যোগান দিচ্ছে বিদ্যালয়ের ছাত্র-ছাত্রীদের পুষ্টির।
নীলাঞ্জন ব্যানার্জী





