আজকের এই মিলনমেলায় খুলল স্মৃতির ঝাঁপি। ছেলেবেলার খুনসুটি, মারামারি, দুষ্টুমি, টিফিন ভাগাভাগি, মাঠে খেলাধুলা- সবকিছুই যেন আবার ফিরে এল চোখের সামনে। বন্ধুত্বের সেই বন্ধন সময়ের ব্যবধান সত্ত্বেও অটুট রয়েছে। সেই কারণে রাজনৈতিক, সামাজিক বা পেশাগত পরিচয় ভুলে সবাই মেতে উঠলেন স্মৃতিচারণে।
আরও পড়ুনঃ ঘরের কাছেই সাইবেরিয়ার পাখি! বিদেশি ‘অতিথি’দের দেখতে যাবেন নাকি? এই ঠিকানায় গেলেই মিলবে দর্শন
advertisement
অতীতের কথা বলতে গিয়ে কেউ বললেন, ‘মনে হচ্ছে যেন হারিয়ে যাওয়া আত্মীয়কে আবার খুঁজে পেয়েছি’। অন্যজনের কথায়, ‘এই আনন্দটা একেবারেই নির্মল- এখানে কোনও স্বার্থ নেই, আছে শুধু আন্তরিক ভালোবাসা’।
শিক্ষাজীবন শেষে অনেকেই দেশের বিভিন্ন প্রান্তে চলে গিয়েছিলেন। কেউ জীবিকার তাগিদে পাড়ি দেন বিদেশ। স্কুলের বন্ধুত্বের বন্ধন আজ তাঁদের টেনে নিয়ে আসে শৈশবের অঙ্গনে। এই পুনর্মিলন কেবল নস্টালজিয়া, আবেগে ভরপুর নয়, বরং এক নতুন অনুপ্রেরণার সঞ্চারও করেছে।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
সকলের উপস্থিতিতে এদিন গড়ে ওঠে এক স্নেহময় পরিবেশ। সবার কাছে আজকের দিনটি শুধু একটি পুনর্মিলন নয়, বরং জীবনের এক অমূল্য উপহার। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের প্রতি শ্রদ্ধা ও সহপাঠীদের প্রতি অগাধ ভালোবাসার সাক্ষী হয়ে রইল পালচৌধুরী স্কুল প্রাঙ্গণ।