TRENDING:

Scam || TMC MLA: পাঁচ-পাঁচটি বুলডোজার...! ধুলোয় মিশে গেল সাধের সাজানো...! জীবনকৃষ্ণের 'জীবনে' বড় ধাক্কা

Last Updated:

Scam || TMC MLA Jibankrishna Saha: আদালতের নির্দেশ মতো অবশেষে বুলডোজার দিয়ে ভেঙে গুঁড়িয়ে দেওয়া হল বড়ঞার বিধায়ক জীবনকৃষ্ণ সাহার বিতর্কিত কার্যালয় ভবন।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
মুর্শিদাবাদ : দীর্ঘ টালবাহানার পর অবশেষে ফের ভেঙে ফেলা হল বড়ঞার বিধায়ক জীবন কৃষ্ণের বিতর্কিত কার্যালয় ভবন। হাইকোর্টের নির্দেশে ভেঙে ফেলা হল বড়ঞার তৃণমূল বিধায়ক জীবনকৃষ্ণ সাহা’র দলীয় কার্যালয়। তাঁর দলীয় কার্যালয়টি সরকারি জমি দখল করে গড়ে উঠেছে বলে মামলা দায়ের হয়েছিল হাইকোর্টে। এবার আদালতের নির্দেশ মতো অবশেষে বুলডোজার দিয়ে ভেঙে গুঁড়িয়ে দেওয়া হল বড়ঞার বিধায়ক জীবনকৃষ্ণ সাহার বিতর্কিত কার্যালয় ভবন।
'বড়' ধাক্কা জীবন কৃষ্ণ সাহার! 
Representative Image
'বড়' ধাক্কা জীবন কৃষ্ণ সাহার! Representative Image
advertisement

গত ২৪শে মে ভাঙার কাজ শুরু করা হলেও একদিন ভেঙে কাজ বন্ধ করে দেওয়া হয়। কারণ এই নিয়ে হাইকোর্টে আবেদন করেন এলাকার বাসিন্দারা। ফের পুনরায় বৃহস্পতিবার সকাল থেকে ভবন ভাঙার কাজ শুরু করা হয়। বৃহস্পতিবার সকাল থেকেই বেআইনি এই নির্মাণটি পুলিশি নিরাপত্তার মধ্যে দিয়ে ভাঙার কাজ শুরু হয়।

আরও পড়ুন: খবরদার..! সর্বস্বান্ত হয়ে পথে বসতে হতে পারে! স্নানের ঠিক পরেই ‘এই’ ৮ কাজ ভুলেও না

advertisement

৫টি বুলডোজার দিয়ে ভেঙে গুঁড়িয়ে দেওয়া হয় বিধায়ক জীবনকৃষ্ণের কার্যালয়টি। যদিও, বড়ঞা ব্লক তৃণমূল কংগ্রেসের পক্ষ থেকে দাবি করা হয়েছে এটি কোনও দলীয় কার্যালয় ছিল না। এখানে দলীয় বিভিন্ন কর্মসূচি চলত। তৃণমূলের কার্যালয় বলে দলের দুর্নাম করার চেষ্টা করা হচ্ছে।

আরও পড়ুন: বেঁচেছে হাজার প্রাণ…! ‘এই’ সেনাকর্মী ‘একটিমাত্র’ কাজেই রাতারাতি ‘হিরো’ হয়েছেন! জানেন কেন?

advertisement

উল্লেখ্য, মুর্শিদাবাদের বড়ঞা থানার অন্তর্গত ডাকবাংলার হিমঘর সংলগ্ন এলাকায় গড়ে উঠেছিল কার্যালয়টি। মে মাসের ২৪ তারিখ তা ভাঙতে আসে পুলিশ। তবে স্থানীয় বাসিন্দাদের একাংশের কাছে বাধা পেতে হয়। জমায়েত করে বিক্ষোভ দেখাতে থাকেন তাঁরা।

প্রসঙ্গত, ২০২১ সালে বিধানসভা নির্বাচনে শাসকদল তৃণমূল কংগ্রেস বড়ঞা বিধানসভা জয়ী হওয়ার পরেই বড়ঞার বিধায়ক জীবন কৃষ্ণ সাহা অবৈধভাবে এই ভবন তৈরি করেন বলে অভিযোগ ছিল। ২০২১ সালে নির্মাণ হওয়া এই ভবনটি বিধায়ক কার্যালয় তথা শাসক ভবন নামেই পরিচিত ছিল বড়ঞাবাসীর কাছে। তবে ভবনটি নির্মাণ হওয়ার পরেই স্থানীয় এক বাসিন্দা, এই ভবনটি সরকারি জায়গায় রয়েছে বলে হাইকোর্টের দ্বারস্থ হন।

advertisement

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
পুরীর রথ এবার রঘুনাথপুরে, থিমে মন কাড়ছে আপার বেনিয়াসোলের দুর্গাপুজো মণ্ডপ
আরও দেখুন

প্রণব কুমার বন্দ্যোপাধ্যায়

বাংলা খবর/ খবর/দক্ষিণবঙ্গ/
Scam || TMC MLA: পাঁচ-পাঁচটি বুলডোজার...! ধুলোয় মিশে গেল সাধের সাজানো...! জীবনকৃষ্ণের 'জীবনে' বড় ধাক্কা
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল