তিনি জানান, এই অঞ্চলে ব্যবসায়ীরা শৌচাগারের অভাবে দীর্ঘদিন সমস্যায় ছিলেন। তাঁদের কথা মাথায় রেখেই আপাতত পুরুষ শৌচাগার বসানো হল, আগামীতে একটি মহিলা বায়ো টয়লেট বসানোর ইচ্ছা রয়েছে পুরসভার। এছাড়া পুরসভার আরেকটি ভ্রাম্যমান শৌচাগার রয়েছে, যেটি বিভিন্ন উৎসব, অনুষ্ঠানে ব্যবহৃত হয়। তবে এটি অত্যন্ত আধুনিক এবং পরিবেশবান্ধব। পাশে একটি কুয়ো থাকলেও এক বিশেষ ধরনের রাসায়নিক ব্যবহারের মাধ্যমে মল-মূত্র গন্ধহীন জলে পরিণত হয়। নির্দিষ্ট সময় অন্তর পুরসভা থেকে সাফাই কর্মীরা তা নিয়ে যাবেন।
advertisement
এবারও স্থানীয় ব্যবসায়ীদের পরিষ্কার রাখা এবং রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্ব দিয়েছেন শান্তিপুর চেয়ারম্যান সুব্রত ঘোষ। অন্যদিকে রাস্তার উপরে সাধারণ মানুষের ব্যাঘাত সৃষ্টি যাতে না হয়, সেই জন্য কোনও স্থায়ী দোকান নির্মাণের বিষয়টিও লক্ষ্য রাখতে বলেন তিনি।
স্থানীয় কাউন্সিলর প্রতিনিধি সঞ্জয় কর জানান, অত্যন্ত জনবহুল এই শহরের প্রাণকেন্দ্রে মানুষের দীর্ঘদিনের দাবি এবং প্রয়োজন ছিল। চেয়ারম্যান কথা রেখেছেন। স্থানীয় বাসিন্দারা জানাচ্ছেন, দুয়ারে সরকার, আমাদের পাড়া আমাদের সমাধান সহ নানা ভাবে সমস্যার কথা জানানো হয়েছিল। এবার কিছুটা হলেও উপকৃত হবেন সকলে। ব্যবসায়ী মহলও পুরসভার প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
তাঁরা জানান, সকালের দিকে শৌচাগার খোলাই থাকবে, তবে দুপুরের পর থেকে তাঁদের কাছে চাবি থাকবে। পথচারী কিংবা দূরাগত কেউ ব্যবহার করলে তালা খুলে দেওয়া হবে। তবে শৌচাগার পরিষ্কার রাখার বিষয়ে এবং রাস্তার পাশে স্থায়ী দোকান যাতে না নির্মিত হয় সেই বিষয়ে তাঁরা সজাগ এবং সচেষ্ট থাকবেন।





