উল্লেখ্য গত ৪-৫ দিন সন্দেশখালিতে তৃণমূল নেতাদের গ্রেফতারের দাবিতে দফায় দফায় গ্রামবাসীরা সন্দেশখালি থানার সামনে যৌথ ভাবে বিক্ষোভ দেখায়। শুক্রবার যা চরমে পৌঁছায়। সন্দেশখালির বিস্তৃর্ণ দ্বীপে দ্বীপে আদিবাসী গ্রামবাসী মহিলাদের আন্দোলন অগ্নিশিখার ন্যায় ছড়িয়ে পড়ে। আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয় তৃণমূল নেতা শিবু হাজরার পোল্ট্রি ফার্মে। এর পর বিশাল বাহিনী দিয়ে সন্দেশখালি থানা এলাকা ঘিরে ফেলে পুলিশ।
advertisement
আরও পড়ুন: পৃথিবীর একমাত্র দেশ, যেখানে একটিও মশা নেই! বলুন তো কোন দেশ? বিশ্বাস হবে তো শুনে!
শুরু হয় রুটমার্চ। পুলিশের উচ্চপদস্থ আধিকারিকেরাও সন্দেশখালি পৌঁছন। এর পর সন্দেশখালি থানা এলাকায় অনির্দিষ্টকালের জন্য ১৪৪ ধরা জারি করে পুলিশ। নজরদারি করা হয় ড্রোনেও। তবে গতকালের পাশাপাশি আজও সন্দেশখালি বিধানসভা ও হিঙ্গলগঞ্জ এলাকার বেশ কিছু এলাকাজুড়ে অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে ইন্টারনেট পরিষেবা।
আরও পড়ুন: বলুন তো, পৃথিবীর সবচেয়ে শিক্ষিত দেশ কোনটি? ভারত কত’তে? প্রথম দেশটির নাম শুনে চমকে উঠবেন
ইতিমধ্যে গতকাল তৃণমূল নেতা তথা জেলা পরিষদের সদস্য উত্তম সরদারকে তৃণমূলের পক্ষ থেকে বহিষ্কার করার পর গতকাল রাতেই তাকে গ্রেফতার করে সন্দেশখালি থানার পুলিশ। গতকাল এলাকার থমধমে পরিবেশ থাকলেও ধীরে ধীরে স্বাভাবিক হচ্ছে এলাকার পরিবেশ পরিস্থিতি। দোকান খোলা হচ্ছে দোকান বাজার। তবে এখনও জারি আছে ১৪৪ ধারা, চলছে পুলিশি টহলদারি পাশাপাশি চলছে মাইকিং প্রচার।
— জুলফিকার মোল্যা