আগেও তাঁরা আয়লা, ইয়াসের মত ঝড় দেখেছেন। সেখান থেকে বাঁধ ভাঙার আতঙ্ক তাদের তাড়া করে বেড়ায়। সেই থেকে তাদের দাবি কংক্রিটের নদী বাঁধ করার। কিন্তু কংক্রিটের নদীবাঁধ আর হয় না। এদিকে মথুরাপুর লোকসভা কেন্দ্রের সাংসদ বাপী হালদার জানিয়েছেন, তাঁর লোকসভা কেন্দ্রের বিস্তীর্ণ এলাকা নদীমাতৃক। একাধিকবার বিষয়টি সংসদে উত্থাপন করেছেন। কিন্তু কোনও কাজ হচ্ছেনা।
advertisement
আরও পড়ুন: আবহাওয়ার উন্নতি হলেও কাটছে না আতঙ্ক! জলোচ্ছ্বাসের সম্ভাবনা
এই বিস্তীর্ণ এলাকাকে বাঁচাতে হলে কংক্রিটের নদীবাঁধ দিতেই হবে। রাজ্য সরকার তার সীমিত ক্ষমতার মধ্যে দিয়ে সবরকম প্রচেষ্টা চালাচ্ছে। তবে জোরকদমে এই বাঁধ পরিদর্শন আশার আলো জোগাচ্ছে স্থানীয়দের মধ্যে। প্রাক বর্ষার সময় থেকে এই কাজ শুরু হলে এবছর বর্ষায় আর ক্ষতি তেমন নাও হতে পারে বলে মনে করছেন সকলেই। ইতিমধ্যে দুর্বল বাঁধগুলি সংস্কারের কাজ শুরু করেছে সেচদফতর। ফলে খুশি সকলেই।
নবাব মল্লিক