আরও পড়ুন: দেখতে একেবারে আসলের মত, বাড়ির অনুষ্ঠানে কৃত্রিম অর্কিড দিয়ে ঘর সাজান!
ছাত্রীরা কঠিন পরিস্থিতিতে কীভাবে এই ধরনের ঘটনা থেকে আত্মরক্ষা করবে তা হাতে-কলমে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। রাস্তায় কোনও অপরিচিত ব্যক্তি তাদেরকে হেনস্তা করলে বা ছাত্র-ছাত্রীদের মোবাইলের লোভ দেখিয়ে কিডন্যাপ করলে কী করতে হবে সেটা এখানে শেখানো হয়। এই প্রোগ্রামটি শারীরিক আক্রমণ, শ্লীলতাহানি এবং হয়রানি সহ হুমকিমূলক পরিস্থিতি পরিচালনা করার জন্য বিভিন্ন কৌশল শেখানো হয়। এটি শিক্ষার্থীদের বিশেষ করে ফোকাস করবে কীভাবে তাদের ব্যক্তিগত নিরাপত্তা সম্পর্কে সচেতনতা বাড়াতে হয় এবং সম্ভাব্য বিপদ চিনতে হয়।
advertisement
এই ধরনের উদ্যোগ মেয়েদের জন্য তাদের দক্ষতা এবং আত্মবিশ্বাস বাড়াতে অত্যন্ত কাজে আসবে। তারা যে কোনও পরিস্থিতি মোকাবিলা করতে পারে।এই উদ্যোগ কেবল শারীরিক ক্ষমতায়নই দেবে না বরং শিক্ষার্থীদের সামগ্রিক বিকাশে অবদান রাখবে। এই প্রসঙ্গে এক স্কুল শিক্ষক বলেন, বিদ্যালয়ের ভেতরে ও বাইরে নিজেদের সুরক্ষিত রাখতে এবং যে কোনওরকম পরিস্থিতি মোকাবিলায় মেয়েদের আত্মবিশ্বাস বজায় রাখতে এই ধরণের প্রশিক্ষণ অত্যন্ত জরুরি। এই ধরনের উদ্যোগে খুশি অভিভাবকরাও।
সুমন সাহা