মৃত্যুর ঘটনা বেড়েছে বারে বারে অভিযোগ ইসিএল মাটির নিচ থেকে কয়লা উত্তোলন করার পর বালি ভরাট না করার ফলে খনি এলাকায় নামছে ধস। এলাকার মানুষের পুনর্বাসনের দাবি তোলে ১৯৯৮ সালে কেন্দ্রীয় উত্তোলনকারী কয়লা সংস্থা ইসিএলের বিরুদ্ধে জনস্বার্থ মামলা করেন তৎকালীন সাংসদ হারাধন রায়। যে মামলা গড়ায় সুপ্রিম কোর্টে।
আরও পড়ুন: কে সেই প্রভাবশালী? কাঁথি টেন্ডার দুর্নীতিতে বিরাট মোড়! কোমর বেঁধে নামল সিবিআই
advertisement
২০০৪ সালে সুপ্রিম কোর্ট রায় দেয় ধাস কবলিত এলাকার মানুষকে পুনর্বাসন দিতে হবে। সেইমতো পুনর্বাসনে কাজ শুরু করা হয়। তৈরি করা হয় রানিগঞ্জ ঝরিয়া অ্যাকশন প্ল্যান। বরাদ্দ করা হয় ঝরিয়া মাস্টারপ্ল্যানের জন্য ১০ হাজার কোটি ওর রানীগঞ্জ মাস্টারপ্ল্যানের জন্য ২৬০০ কোটি। কথা হয় অর্থ দেবে ইসিএল আর বাড়ি নির্মাণ করবে রাজ্য সরকার। পরে বাড়ি নির্মাণের কাজ আসানসোল দুর্গাপুর উন্নয়ন পর্ষদ কে দেওয়া হয়। ধস প্রবণ এলাকার পরিবার কে চিহ্নিত করা হয়। বিতরণ করা হয় আইডি কার্ড। নির্মাণ করা শুরু হয় আবাসন।
আরও পড়ুন: প্রশ্নপত্রে 'আজাদ কাশ্মীর'! এবার শিক্ষকদের বিরুদ্ধে কড়া ব্যবস্থা পর্ষদের
কিন্তু বছরের পর বছর ঘুরলেও এখনও আবাসন হাতে পায়নি ধস প্রবণ এলাকার মানুষরা। তাই আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছে ধ্বস প্রবণ এলাকার বাসিন্দারা। তাই মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের এই আশঙ্কায় আরও বেশি আতঙ্কিত হয়ে পড়েছে খনি এলাকার বাসিন্দারা। যদিও বিরোধী দলের নেতারা রাজ্যের ভূমিকা নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন।