নকল চালানের রমরমা
- রামপুরহাটে স্টোন ক্রাশারগুলি থেকে রয়ালটি হিসেবে দিন প্রতি প্রায় ৪ লক্ষ টাকা আয় হত রাজ্যের
- (দিনে দিনে) তা কমে দাঁড়ায় ১ লক্ষ টাকায়
- (অভিযোগ) রয়ালটি ফাঁকি দেওয়ার জন্য পাথর কারবারীরাই নকল চালান ছাপায়
- সেই নকল চালান দেখিয়েই রাস্তায় ছাড় পেয়ে যায় ট্রাক চালকরা
advertisement
এই নকল চালানের রমরমা রুখতেই ষাট নম্বর জাতীয় সড়কে অভিযানে নামে ভূমি ও ভূমি রাজস্ব দফতর। আটক হয় বেশ কয়েকটি লরি। উদ্ধার হয় নকল চালান। এই অভিযান চালানোর পরই দফতরের আধিকারিক অলোক দাসকে প্রাণনাশের হুমকি দেয় দুষ্কৃতীরা। তাঁর টেবিলে নকল বোমা রেখে যাওয়া হয় বলেও অভিযোগ।
পাথর কারবারীরাই যে এই নকল চালানের জোগান দেয়, তা স্বীকার করেন লরিচালকরাই।
দুর্গাপুরের ফরিদপুর ব্লকে অবৈধ বালি কারবারের বিরুদ্ধে অভিযান চালাল স্থানীয় প্রশাসন। বাজেয়াপ্ত বালি ভরতি তিনটি ট্যাক্টর, দুটি কয়লা বোঝাই সাইকেল। আটক নয়জন।
অবৈধভাবে বালি তুলতে দেখা গেল বৈদ্যবাটিতে।
যদিও বালি তোলার কোনও অনুমতি তাঁরা দেন না বলে সাফ জানিয়েছেন পুরসভার চেয়ারম্যান।
মুখ্যমন্ত্রীর কড়া বার্তার পর জেলায় জেলায় কঠোর হয়ছে অভিযান। তারপরও কতটা আটকানো যাবে অবৈধ বালি খাদানের রমরমা। প্রশ্ন থেকেই যাচ্ছে।