বিজেপি নেতা রাহুল বলেন, বিজেপি ছেড়ে যাঁরা যাবার তাঁরা গিয়েছেন। যাঁরা রয়েছেন তাঁরা সাচ্চা বিজেপির কর্মকর্তা। এ দিন রাহুল সিনহা তৃণমূল কংগ্রেসের দিকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে বলেন, সামনেই পঞ্চায়েত নির্বাচন। তৃণমূলের সাহস থাকলে অবাধ ও সুষ্ঠ পঞ্চায়েত নির্বাচন করে দেখাক।
আরও পড়ুন: করা হল সতর্ক, তবে কলকাতা হাই কোর্টে বড় স্বস্তি পেলেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়
advertisement
এরই পাশাপাশি অর্জুন সিংয়ের তৃণমূলে ফিরে যাওয়া নিয়ে রাহুল সিনহা জানান,অর্জুন সিংহ মাসল ম্যান। তার সঙ্গীসাথীরা সবাই তৃণমূলে চলে গিয়েছে। তাই তিনিও চলে গিয়েছেন। দুটি মামলায় তাঁর গ্রেফতারি আটকানো গেলেও অনেক মামলা ঝুলছে তার ওপর। তাই তৃণমূলে যাওয়া ছাড়া তার আর কোনও গতি ছিল না।
আরও পড়ুন: মোদি সরকারের ৮ বছর, অমিত শাহের কথায় ২০৪৭! কেন উঠল ২৫ বছর পরের কথা?
সামনে পঞ্চায়েত ভোট। এই পঞ্চায়েত ভোটে কর্মীদের দিকে চাঙ্গা করতে কি ভাবছেন? রাহুল সিনহা বলেন, ভারতীয় জনতা পার্টি সংবিধান মেনে চলা সংগঠন নির্ভর দল। সংগঠনকে চাঙ্গা করার কাজ সারা পশ্চিমবাংলায় চলছে। বর্ধমানেও চলছে। সংগঠনকে চাঙ্গা করার কাজ আমরা শুরু করেছি। একটাই বড় প্রশ্ন হচ্ছে, পঞ্চায়েত ইলেকশন সত্যিকারের ইলেকশন হবে কিনা। গতবারে আমরা পঞ্চায়েত ইলেকশন দেখেছি। সেই একই লুটের পরিণতি হবে কিনা সেটাই দেখার। ইলেকশন যদি রাজ্য নির্বাচন কমিশনকে দিয়ে করানো হয় তাহলে রাজ্য নির্বাচন কমিশনার অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় থাকাও যা বর্তমানে যিনি আছেন তিনি থাকাও তাই। তৃণমূল কংগ্রেসের যদি সাহস থাকে অবাধ এবং শান্তিপূর্ণ নির্বাচন করে দেখাক।
শরদিন্দু ঘোষ