প্রথমে চুঁচুড়ার দুটি কলেজে যান, এরপর চুঁচুড়ারই জ্যোতিষচন্দ্র স্কুল, গরবাটি ও অনুকুল চন্দ্র স্কুলে যান সাংসদ। পড়ুয়াদের সঙ্গে কথা বলেন। স্কুল কর্তৃপক্ষের সঙ্গেও তাদের কী কী চাহিদা তা নিয়ে কথা বলেন সাংসদ।
আরও পড়ুন: শীতের রাতে এক চিমটি এই গুঁড়ো দিয়ে দুধ খান, বাড়বে যৌনতা-দূর হবে ক্লান্তি! নিজেকে চিনতে পারবেন না
advertisement
জ্যোতিষচন্দ্র স্কুলে মিড ডে মিল রান্না ঘর ঘুরে দেখেন। বাচ্চাদের জন্য কী রকম রান্না তা চেখেও দেখেন। আলু ফুলকপির তরকারি দিয়ে ভাত খেয়ে বলেন, ‘দশে দশ। তেল মশলা ছাড়া এত ভাল রান্না আগে কোনওদিনও খাইনি। ডাল পছন্দ করি না, তাই ফুলকপি দিয়ে ভাত খেলাম। মিড ডে মিল যাঁরা রান্না করেন, তাঁরা খুব সুন্দর তৈরি করেন। খুব ফ্রেশ খাবার বাচ্চাদের জন্য স্কুলের দিদিরা করে দিচ্ছেন।’
আরও পড়ুন: শেখ হাসিনাকে ফেরত না দিলে ভারতের সঙ্গে কী করবে বাংলাদেশ? বিরাট দাবি ইউনূসের উপদেষ্টার
এ বিষয়ে সাংসদ রচনা বন্দ্যোপাধ্যায় জানান, নতুন বছরের শুরুটা নিজের পার্লামেন্টারি এরিয়ায় এসে পড়ুয়াদের সঙ্গে তিনি সেলিব্রেট করলেন। বিভিন্ন স্কুল-কলেজগুলিতে কোথায় কী অভাব অভিযোগ রয়েছে তা নিয়ে কথা বলেছেন। একই সঙ্গে বাচ্চাদের তিনি উৎসাহিত করেছেন যাতে আগামী দিনে তারা আরও পড়াশোনা করে এগিয়ে যেতে পারে। নিজের অভিজ্ঞতার কথা তিনি জানিয়েছেন বাচ্চাদেরকে। একইসঙ্গে স্কুলের শিক্ষক ও স্কুল গভর্নিং অথরিটিদের সঙ্গেও কথা বলেন। কয়েকটি স্কুল-কলেজে কিছু সমস্যার কথা তিনি জেনেছেন। সেই সমস্যা দ্রুত সমাধান হবে সে আশ্বাসও দিয়ে এসেছেন সংসদ রচনা বন্দ্যোপাধ্যায়।
রাহী হালদার