মঙ্গলবার দুপুরে ব্যান্ডেল চার্চে যান হুগলির সংসদ রচনা বন্দ্যোপাধ্যায়। সেখানে এসে বহু প্রাচীন পর্তুগিজ চার্চ তিনি ঘুরে দেখেন। গোটা চার্চের ইতিহাস সম্পর্কে তিনি অবগত হন চার্চের ফাদারের থেকে। আর বড়দিন মানে কেক খাওয়ার একটু বিষয় থেকেই যায়। তাই মন্দিরের প্রার্থনা করে মোমবাতি জ্বালানোর পরে ছোট ছোট বাচ্চাদের ক্রিসমাস কেরল শুনতে শুনতে কেক খেলেন সংসদ রচনা বন্দ্যোপাধ্যায়।
advertisement
আরও পড়ুন: ডিমের কুসুমে রক্তের দাগ খেয়াল করেছেন কখনও? এমন ডিম খেয়ে ফেললে শরীরে কী হয় জানেন?
তবে বড়দিনের দিন তিনি কী করবেন সেই বিষয়েও জানিয়েছেন তিনি। ব্যান্ডেল চার্চ ঘোরা শেষ করে রচনা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, তিনি আগে থেকেই ঠিক করেছিলেন এই বছর বড়দিনে তিনি ব্যান্ডেল চার্চে আসবেন। তবে ২৫ ডিসেম্বর নয়, তার বদলে তিনি এসেছেন ২৪ তারিখে। কারণ আগামিকাল বড়দিনের দিনে তিনি বাড়িতে থাকবেন ছেলের সঙ্গে সময় কাটানোর জন্য। একই সঙ্গে বাড়িতে থেকে তিনি তৈরি করবেন বিভিন্ন ধরনের রকমারি কেক।
আরও পড়ুন: কাশতে কাশতে গলা চিরে যাচ্ছে? বুকে বসা জেদি শ্লেষ্মা বের করবে এই পাতার রস! অব্যর্থ ওষুধ
রচনা বলেন, তিনি কেক বানাতে ভীষণ ভালবাসেন। শুধু কেক নয় কেক কুকিস বড়দিন স্পেশ্যাল রান্নাবান্না তিনি করেন বাড়িতে। তাই আগামিকাল তিনি সোজা চলে যাবেন তাঁর ছেলের সঙ্গে দেখা করতে। তিনি ভগবান যিশুর কাছে প্রার্থনা করেছেন যাতে তাঁর লোকসভার সকল মানুষ সুস্থ এবং ভাল করে জীবনযাপন করতে পারেন।
রাহী হালদার