আরও পড়ুনঃ খুন ও ধর্ষণের পর জুতো থেকে রক্ত ধুয়েছিল সঞ্জয়! চাঞ্চল্যকর তথ্য প্রকাশ্যে
তিনি বলেন, ‘মেয়ের ওপর যথেষ্ট চাপ ছিল হাসপাতালে কাজ করতে গিয়ে। সিনিয়ার ডাক্তাররা ঠিকমতো কাজ করতে দিত না আমার মেয়েকে হাসপাতালে।’ তিনি দাবি করেন, তাঁদের মেয়েকে কেউ খুন করার জন্য সুপারি দিতে পারে। তিনি বলেন, ‘ আমি আর আমার স্ত্রী মুখ্যমন্ত্রীর উপর আমাদের পূর্ণ আস্থা রয়েছে। হাসপাতালের সহকারি সুপার আমাদের বলেছিল আমাদের মেয়ে আত্মহত্যা করেছে।’
advertisement
প্রতিদিন ঘণীভূত হচ্ছে রহস্য। প্রসঙ্গত, আরজি করের ডাক্তারি পড়ুয়াকে পাশবিক নির্যাতন চালিয়ে খুন করা হয়। শরীরের বিভিন্ন জায়গায় ছিল ক্ষত এবং আঘাতের চিহ্ন। গোপনাঙ্গ, দু’চোখ-সহ একাধিক জায়গা থেকে রক্তপাতের প্রমাণও মিলেছে। এই ঘটনায় অপরাধীর সর্বোচ্চ শাস্তির আশ্বাস দিয়েছেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী থেকে কলকাতার পুলিশ কমিশনার।