এ বিষয়ে পুরুলিয়া বন বিভাগের ডিএফও অঞ্জন গুহ বলেন, পুরুলিয়া বেড়াতে এসে অনেকেই মাঠা বনাঞ্চলে থাকেন। সেখানে রক ক্লাইম্বিং, নেচার ট্রাকিং এই সমস্ত কিছু করতে পারে। কিন্তু রাতের দিকে বাচ্চাদের সেই ভাবে কিছু করার থাকে না। তাই তাদের কথা চিন্তা করি আমরা নাইট স্কাই ওয়াচিং-এর ব্যবস্থা করেছি। এতে বাচ্চারা অনেক কিছু শিখতে পারবে।
advertisement
লক্ষণ দেখেও ফেলে রাখার ফল! ফুসফুসের ক্যানসার কখন ধরা পড়লে সারে? জানাচ্ছেন চিকিৎসক
বেড়েই চলেছে দাম! আজ ৫ লক্ষ টাকার সোনা কিনলে ২০৩০ সালে তার দাম কত হবে? বিনিয়োগের আগে জেনে নিন
তিনি আরও জানান, দক্ষিণবঙ্গের মধ্যে প্রথম পুরুলিয়া জেলাতেই নাইট স্কাই ওয়াচিং এর ব্যবস্থা করা হয়েছে এটা তাদের কাছে খুবই গর্বের। শুধু ক্লাইম্বিং করতে আসা শিশুরা নয় জেলার বিভিন্ন স্কুল গুলির সঙ্গে ও সাইন্স মিউজিয়ামের সঙ্গেও যোগাযোগ করা হবে যাতে শিশুদের শিক্ষার ক্ষেত্রে বনবিভাগ সহযোগী হতে পারে সেই উদ্দেশ্যেই এই নাইট স্কাই ওয়াচিং-এর ব্যবস্থা। আপাতত মাঠা বনাঞ্চলে একটি টেলিস্কোপ আনা হয়েছে। পরবর্তীতে অযোধ্যার ময়ুর পাহাড় ও ঝালদাতে টেলিস্কোপ লাগানোর পরিকল্পনা নিচ্ছে বনবিভাগ।
পুরুলিয়ার এডভেঞ্চার ট্যুরিজমের একেবারে নয়া সংযোজন হতে চলেছে এই নাইট স্কাই ওয়াচিং। দক্ষিণবঙ্গের মধ্যে প্রথম এই জেলাতেই পর্যটকেরা রাতের আকাশ দেখার সুযোগ পেতে চলেছে। পর্যটনের মরশুমের শুরুতেই এক অভিনব উদ্যোগ নিল বন বিভাগ।