তবে এই অনুষ্ঠানের মূল আকর্ষণ ছিল মশাল মিছিল। বিদ্যালয়ের বর্তমান ছাত্র, প্রাক্তনী এবং শিক্ষক- শিক্ষিকাদের নিয়ে মশাল মিছিলের আয়োজন করা হয়। যা শহরের বিভিন্ন প্রান্ত পরিক্রমা করে। এরপর মিছিল শেষে ১২৫টি প্রদীপ প্রজ্বলন করা হয় বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে। প্রাক্তনীরা তাঁদের বক্তব্যের মধ্য দিয়ে তাঁদের স্বর্ণালী দিনের কথা তুলে ধরেন। এমনকি ছেলেবেলার স্মৃতিচারণ করতে বিদ্যালয়ের পুরনো প্রথা মেনে হলুদ খামে মোড়া টিফিনের ব্যবস্থা করা হয় সকলের জন্য।
advertisement
পুরুলিয়া পৌরসভার পুরপ্রধান নবেন্দু মাহালী বলেন , স্বাধীনতা এবং ভাষা আন্দোলনে এই বিদ্যালয়ের বিরাট ভূমিকা রয়েছে। দুই আন্দোলনের সাক্ষী এই বিদ্যালয়। এই বিদ্যালয়ের পড়ুয়া থেকে শিক্ষকেরা স্বাধীনতা আন্দোলনে অগ্রণীর ভূমিকা পালন করেছিল।
কয়েক হাজার মানুষের সমাগম হয় এই দিনের এই অনুষ্ঠানে। নানা সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয় বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে। রীতিমতো উৎসবের চেহারা নেয় গোটা বিদ্যালয়।
শর্মিষ্ঠা বন্দ্যোপাধ্যায়