কলকাতার বাসিন্দা শিবাজী ব্যানার্জী তৈরি করছেন এই অভিনব বিল্ডিংটি। তিনি তাঁর ভাবনায় প্রকৃতির উপাদান ও মানবসৃষ্ট স্থাপত্যের সংমিশ্রণ করতে চেয়েছেন, যাতে এটি শুধুমাত্র একটি বিল্ডিং না হয়ে, প্রকৃতির সৌন্দর্যের সঙ্গে মানুষের সংস্কৃতির এক নতুন সমন্বয় ঘটাতে পারে। পাহাড়ের নষ্ট হওয়া পাথর ব্যবহার করে তিনি এই স্থাপত্যকে এক নতুন জীবন দিতে চাইছেন। এই নির্মাণ শুধু একটি স্থাপত্য নয়, বরং এটি প্রকৃতির সঙ্গে মানুষের সম্পর্কের এক সুন্দর চিত্র।
advertisement
পুরুলিয়ার ওই এলাকার বাসিন্দা হানিফ সেখ বলেন, “রঘুনাথপুর শহরের মধ্যে প্রথম পাথর দিয়ে নির্মিত হচ্ছে বিল্ডিং। যা সাধারণত খুব একটা দেখা যায় না। এটি নিঃসন্দেহে একটি প্রশংসনীয় উদ্যোগ। পাহাড় থেকে নষ্ট বা অব্যবহৃত হয়ে যাওয়া পাথরকে নতুনভাবে কাজে লাগিয়ে নির্মাণ কাজ করা হচ্ছে, যা একদিকে পরিবেশবান্ধব, অন্যদিকে টেকসই নির্মাণের একটি সুন্দর উদাহরণ। এমন উদ্যোগ ভবিষ্যতে পরিবেশ সংরক্ষণ ও বিকল্প নির্মাণ পদ্ধতির প্রতি মানুষকে আরও উৎসাহিত করবে।”
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
এটি পাহাড়ের সৌন্দর্যকে নতুন একটি মাত্রা প্রদান করবে, যা দর্শকদের জন্য প্রাকৃতিক দৃশ্যের সঙ্গে স্থাপত্যশিল্পের এক নতুন অনুভূতি তৈরি করবে। অত্যাধুনিক ও অভিনব এই বিল্ডিংটি শুধুমাত্র সৌন্দর্যের প্রতীক নয়, বরং এটি প্রকৃতির প্রতি মানুষের শ্রদ্ধা এবং তার সংরক্ষণে আমাদের দায়িত্বের প্রতীক হিসেবেও গণ্য হবে।





