এই ক্যাম্পে উত্তর-পূর্ব ভারত, পশ্চিমবঙ্গ ও সিকিম থেকে প্রায় ৪০০ জনের বেশি এনসিসি ক্যাডেট অংশগ্রহণ করেছিলেন। এর মাধ্যমে সংস্কৃতির আদান-প্রদান, নেতৃত্ব গঠন ও জাতীয় সংহতির বার্তা ছড়িয়ে দেওয়াই মূল উদ্দেশ্য ছিল। রাজ্যের ক্যাডেটদের মধ্যে পারস্পরিক বন্ধন গড়ে তোলার লক্ষ্যে চলে ১২ দিনের এই ক্যাম্প। সেখানে প্রতিটি রাজ্যের সংস্কৃতি, ঐতিহ্য, শিল্পকলাকে তুলে ধরা হয়। সেই সঙ্গেই ব্যাডমিন্টন, ভলিবলের মতো ক্রীড়া প্রতিযোগিতাও করানো হয়। এছাড়াও ছিল নানা সংস্কৃতি অনুষ্ঠান।
advertisement
আরও পড়ুনঃ সমুদ্রে নেমে আর ফেরা হল না! ৪ দিন পর উদ্ধার নিখোঁজ মৎস্যজীবীর মৃতদেহ, শোকে পাথর পরিবার
এই বিষয়ে এনসিসি ডিরেক্টরেট মেজর জেনারেল এপি এস চাহাল বলেন, এই ক্যাম্পে বিভিন্ন ধর্ম, বিভিন্ন বৈচিত্র, বিভিন্ন সমন্বয়ের ক্যাডেটদের সমাগম হয়েছিল। এতে এক ভারত ও শ্রেষ্ঠ ভারতের বার্তা সকলের মধ্যে পৌঁছেছে।
অংশগ্রহণকারী ক্যাডেটরা বলেন, এই ক্যাম্পে অংশগ্রহণ করে তাঁদের ভীষণই ভাল লেগেছে। বিভিন্ন রাজ্যের ভাষা, সংস্কৃতি, বৈচিত্রের সঙ্গে তাঁদের পরিচিতি হয়েছে। এতে জ্ঞানের পরিধি আরও বেড়েছে। সকলের সঙ্গে সম্পর্ক সুদৃঢ় হয়েছে।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
১২ দিনের এই ক্যাম্পে ক্যাডেটদের জাতীয় সংহতির ভিত আরও মজবুত হয়েছে। সকলের মধ্যে সম্পর্ক আরও দৃঢ় হয়েছে। বিভিন্ন প্রকার ভাষা, সংস্কৃতি জাতি, সম্প্রদায়কে নিয়ে গড়ে উঠেছে ভারতবর্ষ। বৈচিত্রের মধ্যে আজও অটুট ভারতের ঐক্য। সেই ঐক্যবদ্ধ ভারতের অঙ্গীকার অটুট রাখতেই ‘এক ভারত শ্রেষ্ঠ ভারত’ প্রকল্পটি চালু করেছিল কেন্দ্র সরকার।





