প্রথম পুরস্কার ১ কোটি টাকা জিতে নেন তিনি। কিন্তু বিপুল অর্থ লাভ করতেই চিন্তার ভাঁজ পড়ে যায় তার কপালে। নিরাপত্তার জন্য তিনি মানবাজার থানার পুলিশের দ্বারস্থ হন। ভবিষ্যতে লটারি থেকে পাওয়া এই কোটি টাকা দিয়ে তিনি কী করবেন তার কোনও নির্দিষ্ট পরিকল্পনা আপাতত করে উঠতে পারেননি।
এই বিষয়ে অজিত বাউরী বলেন, তিনি খেত মজুরের কাজ করেন। মাঝে মধ্যেই ভাগ্য পরীক্ষা করতে লটারির টিকিট কাটেন। হঠাৎ করেই ভাগ্যের চাকা বদলে যায় তাঁর।
advertisement
তিনি ভাবতেই পারেননি লটারি টিকিটে ১ কোটি টাকা পুরস্কার পেতে পারেন। এই মুহূর্তে লটারিতে জেতা টাকা দিয়ে তিনি কী করবেন তার সিদ্ধান্ত না নিতে পারেননি। তিনি আশা করছেন আগামী দিনে তাঁর জীবন ভালভাবেই কাটবে। অজিত বাবুর ভাই প্রসেনজিৎ বাউরী বলেন, দাদার জন্য তিনি খুশি। পরিবারের যে সমস্ত আর্থিক সমস্যা ছিল সেই সব সমস্যার সমাধান হবে বলেই আশা রাখছেন তিনি।
আরও পড়ুন- ঝাড়গ্রামে শীতের জমাটি আমেজ! পারদ কি আরও নামবে! যা জানাচ্ছে আবহাওয়া দফতর
মাত্র ২১০ টাকার লটারি টিকিট। রাতারাতি ভাগ্যের চাকা বদলে গেল এক দিনমজুর কৃষকের। খুশির হাওয়া গোটা এলাকায়।





