ফলে গ্রামের কৃষকরা যেমন সহজেই বুঝতে পারছেন কখন বৃষ্টি হবে, কখন রোদ থাকবে বা কোন সময়ে ফসলের যত্ন নেওয়া জরুরি, তেমনই প্রাকৃতিক বদলের আগে থেকেই তারা নিতে পারছেন প্রয়োজনীয় সতর্কতা। উন্নত ও বিজ্ঞানসম্মত চাষের পথে এটি একটি বড় সহায়ক হয়ে উঠেছে।
advertisement
প্রত্যন্ত এই গ্রামে অধিকাংশ মানুষেরই যেহেতু অ্যান্ড্রয়েড ফোন বা ইন্টারনেট সুবিধা নেই, তাই স্বয়ংক্রিয় এই আবহাওয়া যন্ত্রটিই এখন তাদের জন্য নির্ভরযোগ্য একমাত্র মাধ্যম। গ্রামের মাঠ, ঘাট, বাড়িঘর, সবকিছুই আজ আবহাওয়া সচেতন কৃষিকাজের ছন্দে বদলে যাচ্ছে এই ছোট্ট কেন্দ্রটিকে ঘিরে।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
গ্রামের স্বনির্ভর দলের মহিলা প্রতিমা টুডু জানান, “বিগত ২০২২ সাল থেকে পাহাড়পুর গ্রামে এই স্বয়ংক্রিয় আবহাওয়া পূর্বাভাস কেন্দ্রটি কার্যক্রম শুরু করেছে। আগাম আবহাওয়ার পূর্বাভাস পাওয়ায় গ্রামবাসীরা অনেকটাই উপকৃত হচ্ছেন।” স্বয়ংক্রিয় আবহাওয়া পূর্বাভাস কেন্দ্রটি তাই আজ পাহাড়পুরের কৃষিজীবী মানুষের কাছে হয়ে উঠেছে এক নির্ভরতার প্রতীক।





