গোটা সজ্জায় দেবী মহামায়ার নানা লীলা ও ঐশ্বরিক শক্তির প্রতিফলন ঘটেছে। যেখানে ঐতিহ্য ও আধুনিকতার এক অপূর্ব মেলবন্ধন ঘটেছে। থিমের মাধ্যমে তুলে ধরা হয়েছে বিভিন্ন দেবদেবীর রূপ ও শক্তির বহিঃপ্রকাশ, যা দর্শনার্থীদের আধ্যাত্মিক ভাবনায় নিমগ্ন করবে।
আরও পড়ুনঃ সকাল গড়াতেই বাড়ছে গরম, রাতে শীতের আমেজ, ধেয়ে আসছে বৃষ্টিও, অদ্ভুত আবহাওয়ার পরিবর্তন বাংলায়
advertisement
প্রায় দেড় লক্ষ টাকা বাজেটের এই পুজো সম্পূর্ণভাবে স্থানীয় শিল্পী ও কারিগরদের দক্ষ হাতে নির্মিত। থার্মোকল, বাঁশ সহ বিভিন্ন পরিবেশবান্ধব উপকরণে গড়ে উঠেছে মনোমুগ্ধকর মণ্ডপ ও আলোকসজ্জা।
পুজো কমিটির সদস্যরা জানান, “প্রতি বছরই আমরা পুরুলিয়ার মানুষদের নতুন কিছু উপহার দেওয়ার চেষ্টা করি। এই বছরও তার ব্যতিক্রম নয়। মহালীলায় মহামায়া থিমের মাধ্যমে দর্শনার্থীরা এক অনন্য অভিজ্ঞতা অর্জন করবেন বলে আমরা আশাবাদী। প্রতি বছরের মতো এবারও আমরা সকলের সহযোগিতায় ও আশীর্বাদে দর্শনার্থীদের এই অনন্য সুন্দর থিম উপহার দিতে পেরেছি। আশা করছি প্রতি বছর আমরা এই ভাবেই নিত্যনতুন থিমের মধ্য দিয়ে দর্শনার্থীদের মন জয় করতে পারব।”
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
দেশবন্ধু ক্লাবের ৬০ বছরের কালীপুজো শুধু ভক্তিমূলক আয়োজনে সীমাবদ্ধ নয়। এটি জেলার শিল্প, সংস্কৃতির এক উজ্জ্বল নিদর্শন হয়ে উঠেছে।