শুধু সাংস্কৃতিক ক্ষেত্রেই নয়, ভারতীয় চলচ্চিত্র জগতেও ডগর নিজের অনন্য সাফল্য প্রতিষ্ঠা করেছেন। ১২তম দাদাসাহেব ফালকে ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল অ্যাওয়ার্ডে সেরা অভিনেত্রীর সম্মান অর্জন করে তিনি পুরুলিয়া সহ সমগ্র বাংলাকে গর্বিত করেছেন।
advertisement
পুরুলিয়ার মানবাজার ব্লকের প্রত্যন্ত গোপালপুর গ্রামের মেয়ে ডগর বলেন, “আমাদের পুরনো যে সংস্কৃতিগুলি হারিয়ে যেতে বসেছে, সেগুলিকে ফের নতুন করে সামনে আনতেই আমি কাজ করে যেতে চাই। আমি এখনও পর্যন্ত বেশ কিছু সিনেমা নির্মাণ করেছি, কিন্তু দুর্ভাগ্যের বিষয়, আমাদের সাঁওতালি ইন্ডাস্ট্রিতে সেইসব সিনেমা দেখানোর মতো উপযুক্ত সিনেমা হল নেই।”
অভিনেত্রীর কথায়, “আজ আমরা অনেকটা এগিয়েও, কিছু ক্ষেত্রে যেন এখনও পিছিয়ে রয়েছি। আমার মনে হয়, আমরা এখনও অনেক সাংবিধানিক অধিকার থেকে বঞ্চিত। সেই অধিকারগুলি বাস্তবে পেলেই আমরা সঠিকভাবে এগিয়ে যেতে পারব। বিশেষ করে আমাদের সমাজের শিক্ষাব্যবস্থার দিকে যথাযথ নজর দেওয়া হলে আমরা কোনও ক্ষেত্রেই পিছিয়ে থাকব না।”
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
সমগ্র সাঁওতালি সমাজের আশা, ডগর টুডুর পথচলা আরও অনেকটা দূর এগিয়ে যাক। তাঁর মাধ্যমে সাঁওতালি সংস্কৃতি আরও বৃহৎ পরিসরে পৌঁছক। এই আশাতেই বুক বাঁধছেন অনেকে।





