আরও পড়ুন: হলদিয়ায় শুরু হল সরকারের 'স্বর্ণ মৎস্য যোজনা', দেদারে চাষ হবে বাগদা-পার্শে
বাচ্চাকে খুঁজে না পেয়ে চণ্ডীপুর থানার দ্বারস্থ হয় পরিবার। অন্যদিকে সেরাজুল বাচ্চাটির মাকে ফোন করে ২ লক্ষ টাকা মুক্তিপণ নিয়ে আসতে বলে নন্দকুমার থানার ১১৬ বি জাতীয় সড়কের শীতলপুর এলাকায়। চণ্ডীপুর থানার থেকে খবর পেয়ে নন্দকুমার থানার পুলিশ তল্লাশি শুরু করে। পুলিশকে দেখে বাইকের সামনে বাচ্চাটিকে গামছায় বেঁধে ১১৬ নম্বর জাতীয় সড়ক ধরে মেচেদার দিকে বাইক নিয়ে পালানোর চেষ্টা করে অভিযুক্ত। নন্দকুমার থানার ট্রাফিক বিভাগের আধিকারিকরা সেরাজুল-এর বাইকের পিছনে বাইক নিয়ে ধাওয়া করে। শেষমেশ তমলুক থানার নিমতৌড়ি এলাকা সংলগ্ন অঞ্চল থেকে নিমতৌড়িতে কর্তব্যরত ট্রাফিক ও সিভিক ভলেন্টিয়ার এবং স্থানীয়দের চেষ্টায় অভিযুক্তকে ধরে ফেলে পুলিশ। ধৃতের থেকে বাচ্চাটি উদ্ধার করে পুলিশ। ধৃতের বাইক বাজেয়াপ্ত করেছে নন্দকুমার থানার পুলিশ। চণ্ডীপুর থানার হাতে তুলে দেওয়া হয় ধৃতকে। ৩ থানার পুলিশের তৎপরতায় কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই নিজের মায়ের কোল ফিরে পায় শিশুটি।
advertisement