TRENDING:

তড়কার সঙ্গে জড়িয়ে ২৩০০ বছরের ইতিহাস! পলসন্ডার এই পাঞ্জাবি দোকানেরটা চেখে না দেখলে মিস করবেন

Last Updated:

আমরা যে তড়কা ডাল পরম তৃপ্তিতে খাই, সেটি ৩০৩ খ্রিস্টপূর্বাব্দে প্রথম কারোর পাতে পরিবেশন করা হয়েছিল বা মানুষ খেয়েছিল! তাও আবার একটি বিয়ের অনুষ্ঠানে

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
নবগ্রাম, তন্ময় মণ্ডল: মুর্শিদাবাদের উপর দিয়ে চলে যাওয়া ১২ নম্বর জাতীয় সড়কের গুরুত্ব ব্যাপক। উত্তরবঙ্গের সঙ্গে দক্ষিণবঙ্গের যোগাযোগ রক্ষার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। এই ১২ নম্বর জাতীয় সড়কের উপরেই পলসন্ডাতে আছে এক বিখ্যাত ধাবা, যেখানে পাওয়া যায় তড়কা ও রুটি। এমন দোকান সর্বত্রই থাকে। কিন্তু এই দোকানের রুটি-তড়কার স্বাদ এমনই যে তা খেতে দূর দূরান্তের জেলা থেকেও বহু মানুষ এসে ভিড় করেন।
advertisement

মালদহ থেকে বীরভূম, বিভিন্ন জেলার সাধারণ মানুষ পলসন্ডার এই খাবারের দোকানে আসে। এখানকার বিশেষত্ব হল বাটার দেওয়া তড়কা ও চিকেন তড়কা। এই দুইয়ের মধ্যে কোন‌ও একটি খেতেই হামলে পড়েন ভোজন রসিকরা।

আরও পড়ুন: নজর এড়িয়ে চলছিল মোরাম পাচার, ভূমি দফতর হানা দিতেই ঘটল এই কাণ্ড

পাঞ্জাবিদের হাতে তৈরি হয়েছিল এই ধাবা। কিন্তু দীর্ঘদিন ধরেই তার স্বাদে মাতোয়ারা হয়ে আছে বাঙালি। সামনেই বাঙালির শ্রেষ্ঠ উত্‍সব দুর্গাপুজো। পুজোর সময় আপনি যখন মুর্শিদাবাদে আসবেন বা উত্তরবঙ্গে রওনা দেবেন তখন একবার এই বাটার তড়কা থেকে চিকেন তড়কা, সঙ্গে রুটি খেয়ে দেখবেন। আপনার পেট ও মন ভরে যেতে বাধ্য।

advertisement

আরও পড়ুন: গণেশ পুজোয় অপারেশন সিঁদুর! সিদ্ধিদাতার টানে জনজোয়ার

তড়কা মূলত উত্তর ভারতীয় খাবার হলেও কালের নিয়মে সে বাঙালির রান্নাঘরে পাকাপাকি জায়গা করে নিয়েছে। এই প্রসঙ্গে ইতিহাসের একটা গুরুত্বপূর্ণ তথ্য জেনে নেওয়া যাক। দোকান বা বাড়িতে আমরা যে তড়কা ডাল পরম তৃপ্তিতে খাই, সেটি ৩০৩ খ্রিস্টপূর্বাব্দে প্রথম কারোর পাতে পরিবেশন করা হয়েছিল বা মানুষ খেয়েছিল! তাও আবার একটি বিয়ের অনুষ্ঠানে।

advertisement

বাংলা খবর/ খবর/দক্ষিণবঙ্গ/
তড়কার সঙ্গে জড়িয়ে ২৩০০ বছরের ইতিহাস! পলসন্ডার এই পাঞ্জাবি দোকানেরটা চেখে না দেখলে মিস করবেন
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল