মালদহ থেকে বীরভূম, বিভিন্ন জেলার সাধারণ মানুষ পলসন্ডার এই খাবারের দোকানে আসে। এখানকার বিশেষত্ব হল বাটার দেওয়া তড়কা ও চিকেন তড়কা। এই দুইয়ের মধ্যে কোনও একটি খেতেই হামলে পড়েন ভোজন রসিকরা।
আরও পড়ুন: নজর এড়িয়ে চলছিল মোরাম পাচার, ভূমি দফতর হানা দিতেই ঘটল এই কাণ্ড
পাঞ্জাবিদের হাতে তৈরি হয়েছিল এই ধাবা। কিন্তু দীর্ঘদিন ধরেই তার স্বাদে মাতোয়ারা হয়ে আছে বাঙালি। সামনেই বাঙালির শ্রেষ্ঠ উত্সব দুর্গাপুজো। পুজোর সময় আপনি যখন মুর্শিদাবাদে আসবেন বা উত্তরবঙ্গে রওনা দেবেন তখন একবার এই বাটার তড়কা থেকে চিকেন তড়কা, সঙ্গে রুটি খেয়ে দেখবেন। আপনার পেট ও মন ভরে যেতে বাধ্য।
advertisement
আরও পড়ুন: গণেশ পুজোয় অপারেশন সিঁদুর! সিদ্ধিদাতার টানে জনজোয়ার
তড়কা মূলত উত্তর ভারতীয় খাবার হলেও কালের নিয়মে সে বাঙালির রান্নাঘরে পাকাপাকি জায়গা করে নিয়েছে। এই প্রসঙ্গে ইতিহাসের একটা গুরুত্বপূর্ণ তথ্য জেনে নেওয়া যাক। দোকান বা বাড়িতে আমরা যে তড়কা ডাল পরম তৃপ্তিতে খাই, সেটি ৩০৩ খ্রিস্টপূর্বাব্দে প্রথম কারোর পাতে পরিবেশন করা হয়েছিল বা মানুষ খেয়েছিল! তাও আবার একটি বিয়ের অনুষ্ঠানে।