আরও পড়ুনঃ ১টি পাতাতেই কিস্তিমাত ইউরিক অ্যাসিডের! গোড়া থেকে নির্মূল করবে গাঁটের ব্যথা-যন্ত্রণা
তাই ২৫ নভেম্বর, সোমবার জেলা প্রশাসনের সঙ্গে বৈঠকে বসতে চলেছে বিশ্বভারতী কর্তৃপক্ষ ও শান্তিনিকেতন ট্রাস্ট। এমনটাই সূত্রের খবর। বিশ্বভারতীর কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের বেলা ১১ টায় উপস্থিত থাকার কথা রাজ্যর কারামন্ত্রী চন্দ্রনাথ সিংহ, বীরভূমের জেলাশাসক বিধান রায়, জেলা পরিষদের সভাধিপতি কাজল শেখ, জেলার পুলিশ সুপার রাজনারায়ণ মুখোপাধ্যায়, শ্রীনিকেতন- শান্তিনিকেতন উন্নয়ন পর্ষদ, বোলপুর পুরসভা-সহ জেলার প্রশাসনিক কর্তা ব্যক্তিরা।
advertisement
ইতিমধ্যেই জেলা প্রশাসনকে বৈঠকে আমন্ত্রণ জানিয়েছে বিশ্বভারতী। আর জেলা প্রশাসনের সঙ্গে বৈঠকে আশ্বাস পাওয়ার পরেই বিশ্বভারতীর কর্মসমিতির রুদ্ধদ্বার বৈঠক রয়েছে। বিশ্বভারতীর ভারপ্রাপ্ত উপাচার্য বিনয় কুমার সোরেনের নেতৃত্বেই আগামী সপ্তাহে কর্মসমিতির বৈঠক অনুষ্ঠিত হতে চলেছে। কারণ আচার্য, পরিদর্শক, রেক্টর মনোনীত সদস্য ছাড়াও বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক, ভারপ্রাপ্ত উপাচার্য-সহ প্রাক্তন অধ্যাপকদের অনুমোদনেই পৌষমেলার যাবতীয় পরিকল্পনা নেওয়া হবে।পাশাপাশি পরিবেশ আইন ও রাজ্য দূষণ নিয়ন্ত্রণ পর্ষদের নির্দেশিকা মেনেই ঐতিহ্যবাহী শান্তিনিকেতনের পৌষমেলা সম্পন্ন করতেই পদক্ষেপ গ্রহণ করতে চলেছে বিশ্বভারতী কর্তৃপক্ষ।
আরও পড়ুনঃ ফুল দেখলেই গন্ধ শোঁকেন? কিন্তু কোন কোন ফুলে গন্ধ নেই জানেন! গন্ধ না থাকার কারণ শুনে চমকে যাবেন
উল্লেখ্য, ২০২৩ সালে বিশ্বভারতীর প্রাক্তন ভারপ্রাপ্ত উপাচার্য সঞ্জয়কুমার মল্লিক শর্তসাপেক্ষে বীরভূম জেলা প্রশাসনকে মেলা করার জন্য পূর্বপল্লির মাঠ ভাড়া হিসাবে দিলেও তা নিয়ে বেশ জলঘোলা হয়। যদিও গত বছর রাজ্য প্রশাসন জেলা প্রশাসনের সহযোগিতায় বিকল্প পৌষমেলার আয়োজন করে।শান্তিনিকেতন ট্রাস্ট ও বিশ্বভারতী কর্তৃপক্ষ পৌষমেলা বন্ধ করে দেওয়াকে নিয়ে নিন্দা ঝড় ওঠে সর্বত্র। তবে এ বছর অবশ্য কোনও জটিলতা ছাড়াই ১৩০ তম পৌষ উৎসবের আয়োজনের প্রস্তুতি শুরু করেছে শান্তিনিকেতন ট্রাস্ট ও বিশ্বভারতী কর্তৃপক্ষ।
সৌভিক রায়