অর্ডার অনুযায়ী সময়ে ঠাকুর তৈরি না করতে পারলে এবছর বিপুল ক্ষতির মুখে পড়বেন মৃৎশিল্পীরা। আপাতত ঠাকুর গুলিকে ত্রিপলের ছাউনি করে ঢেকে রাখতে হচ্ছে। পাখা দিয়ে হাওয়া করে শুকনো করতে হয়। টানা রোদ হচ্ছে না। ফলে ঠাকুর কোনোভাবেই বাইরে বের করা যাচ্ছে না।
আরও পড়ুন: সেপটিক ট্যাঙ্কের বিষাক্ত গ্যাস কেড়ে নিল দুই শ্রমিকের প্রাণ, বেঘোরে মৃত্যু এক কিশোরেরও
advertisement
এমন পরিস্থিতিতে অমিয় গায়েন নামের এক মৃৎশিল্পী জানিয়েছেন, সেই অর্থে তারা কোনওসরকারি সাহায্য পাননা। পরিস্থিতি সর্বত্র একইরকম। মৃৎশিল্পের সঙ্গে অনেকেই জড়িত। এইটাই করে তারা সংসার চালান। অন্য সময় চালিয়ে নেওয়া গেলেও, পুজোর সময় ক্ষতি হলে সেই ক্ষতির প্রভাব পড়ে। তার দাবির সঙ্গে একমত প্রতাপ চিত্রকর নামের অপর এক মৃৎশিল্পী। সবসময় না হলেও সিজনে ক্ষতি হলে সরকারি সাহায্য ছাড়া আর কোনো উপায় নেই বলেই জানিয়েছেন মৃৎশিল্পীরা।
নবাব মল্লিক