আরও পড়ুন: লোডশেডিং হলে মোমবাতির আলোই ভরসা মালদহ মেডিকেলের মেডিসিন বিভাগে
এই প্রসঙ্গে বারুইপুর মহকুমা হাসপাতালের সুপার ধীরাজ রায় বলেন, এই ব্যাপারে জেলা স্বাস্থ্য দফতরেও জানানো হয়েছে। চেষ্টা চলছে বন্দিদের অন্য হাসপাতালে পাঠানোর। তারপরই সংস্কার শুরু করবে পূর্ত দফতর। বারুইপুর মহকুমা হাসপাতালের দোতলায় কেন্দ্রীয় সংশোধনাগারের জন্য আলাদা চিকিৎসা সেল আছে। সেই সেলে রোজই চিকিৎসার জন্য বন্দিদের নিয়ে আসা হয়। বর্তমানে সেখানে ৪-৫ জন বন্দি চিকিৎসাধীন। কিন্তু ঘরের ভিতরে সিলিংয়ের চাঙড় খসে পড়ছে। তাছাড়া ভেঙেছে দেওয়ালের একাংশও। ভাঙা অংশ প্লাইউড দিয়ে কোনওক্রমে ঢেকে রাখা হয়েছে। তবে দেওয়ালের অন্য অংশও ভেঙে ঝুলছে। এমনই অবস্থা, যে কোনও দিন ছাদ ভেঙে পড়তে পারে। মেঝে থেকেও পাথর খুলে গিয়েছে। এমনকী শৌচালয়ও ভাঙা। এখানে বন্দিদের থাকা বিপজ্জনক বলে মনে করছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।
advertisement
আরও খবর পড়তে ফলো করুন
https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F
সূত্রের খবর, এই সেলের সংস্কারের জন্য টাকা বরাদ্দ হয়ে গিয়েছে। কিন্তু কাজ শুরু করা যায়নি। কারণ, সংস্কার করতে হলে এই ঘর থেকে বন্দিদের হাসপাতালের অন্য কোনও ঘরে পাঠাতে হয়। কিন্তু সেই ঘরই মিলছে না।
সুমন সাহা