তখনই আশেপাশের মানুষজন পুলিশকে জানায়, দীর্ঘদিন ধরেই এই এলাকায় মধুচক্রের আসর বসে। বাইরের বিভিন্ন লোকজন এখানে এসে প্রায়শই এলাকার মানুষজনকেও কটুক্তি করে। তাদের এমনও দাবি, এক প্রভাবশালী নেতার শ্যালিকা এই দেহ ব্যবসার কারবারটি চালায়। সেই কারণেই বহুবার অভিযোগ করা সত্ত্বেও পুলিশ কোনও পদক্ষেপ নেয়নি।
advertisement
তবে ডায়মন্ড হারবার জেলা পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, এর আগে কেউই কখনও বজবজ থানায় মৌখিক বা লিখিত কোনও অভিযোগই এ বিষয়ে করেনি। রবিবার রাতেই বজবজ থানার পুলিশ ওই মধুচক্রের আসর থেকে রিংকি বিবি সহ পাঁচ মহিলা এবং ১২ জন পুরুষকে গ্রেফতার করে বজবজ থানায় নিয়ে আসে।
তাদের বিরুদ্ধে ইমমরাল ট্রাফিক প্রিভেনশন অ্যাক্টে মামলা রুজু করে আলিপুর কোর্টে পাঠানো হয়। যদিও সমগ্র ঘটনায় স্থানীয়রা মুখে কুলুপ এঁটেছেন, তারা কেউই প্রকাশ্যে এই ব্যাপারে কিছু বলতে চাইছেন না। জানা গিয়েছে, রিংকি বিবির ঘর ভাড়া করেই মোট চারজন দালাল এই ব্যবসাটি চালাচ্ছিল।
—সমীর মণ্ডল