আরও পড়ুন: পার্ক-সিনেমা হলে গিয়ে শারীরিক সম্পর্ক! এরপর যুবক বেঁকে বসতেই যুবতী যা করল, তুমুল হইচই
মাতলা সেতু ছাড়াও জীবনতলা যাওয়ার মৌখালি সেতুতেও শুরু হয়েছে এই স্টান্টবাজি। পুলিশও চুপ নেই। গত সপ্তাহ দুয়েক ধরে ক্যানিং থানার তরফে লাগাতার অভিযান চলেছে। তাতে ১২টি বাইক ধরেছে পুলিশ। গ্রেফতার করা হয়েছে চারজনকে। দেখা গিয়েছে, অনেক বাইকের সঠিক কাগজপত্রও নেই। জানা গিয়েছে, বাসন্তী ও জীবনতলার কিছু যুবক এই কার্যকলাপের সঙ্গে যুক্ত।
advertisement
প্রায় প্রতিদিনই ছোট ছোট দলে ভাগ হয়ে তাঁরা মাতলা সেতুতে এসে স্টান্টবাজি করছেন। ঠিক গোধূলি লগ্নে শুরু হয় তাঁদের আনাগোনা। সূর্যাস্তের সময় ভাল ভিডিও হবে, এই ধরে নিয়ে চলে বাইকের খেলা। মাতলা সেতু দিয়ে অনবরত নানা গাড়ি যাতায়াত করে। তার মধ্যেই যেভাবে কেরামতি দেখাতে থাকেন ওই বাইকচালকরা, তাতে যখন-তখন ঘটতে পারে দুর্ঘটনা।
প্রতি আধ ঘণ্টা অন্তর পুলিশ সেতুর উপর অভিযান চালায়। তখন স্টান্টবাজি বন্ধ থাকে। তবে রাত সাড়ে ১০টার পরও এসব চলে। মৌখালি ব্রিজ তুলনামূলক ফাঁকা থাকে। ফলে সেখানে এদের দৌরাত্ম্য আরও বেশি। নিজেদের পাশাপাশি অন্যান্য যাত্রীদের জীবনও ঝুঁকির মধ্যে ঠেলে দিচ্ছেন তাঁরা। বারুইপুর পুলিশ জেলার এক শীর্ষ আধিকারিক বলেন, যাঁরা এই কাজ করছেন, তাঁদের বেশিরভাগের লাইসেন্স নেই। বাইকের কাগজপত্র দেখাতে বললে সেটাও পারেন না তাঁরা।