পাশাপাশি, অনেক সময়ে ময়নাতদন্তের রিপোর্ট থানায় আসতে দেরি হয়ে যায়। বারুইপুর ও ক্যানিং হাসপাতালে পুলিশ মর্গ চালু হলে এই সমস্যার সমাধান হবে। এই হাসপাতালের সুপার ডঃ ধীরাজ রায় বলেন, পুলিশ মর্গের জন্য জায়গা পরিদর্শনও হয়ে গিয়েছে। সব কাগজপত্র জমাও পড়েছে স্বাস্থ্য দফতরে। বারুইপুর সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালের ঠিক পাশের জায়গা পুলিশ মর্গের জন্য চিহ্নিত হয়েছে।
advertisement
দক্ষিণ ২৪ পরগনার এই হাসপাতালের উপরে নির্ভরশীল সুন্দরবনের কুলতলি, মৈপীঠ থেকে শুরু করে জয়নগর, বিষ্ণুপুর, বারুইপুর, মগরাহাট এলাকার লোকজন। অন্যদিকে ক্যানিং মহকুমা হাসপাতালে স্ত্রী বিভাগের আউটডোর সংলগ্ন জায়গায় দুটি ঘর পুলিশ মর্গের জন্য বাছা হয়েছে। কিন্তু কয়েক মাস ধরে চিকিৎসকের অভাবে সেটি চালু করা যায়নি।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
তবে হাসপাতাল সূত্রে খবর, চিকিৎসকের এই সমস্যা তাড়াতাড়ি মিটে যাবে। এই হাসপাতালের উপরে ক্যানিং, সুন্দরবনের গোসাবা, বাসন্তীর মানুষ নির্ভরশীল। তাই যত তাড়াতাড়ি পুলিশ মর্গ চালু হলে সমস্যা মিটবে এই সমস্ত এলাকার মানুষদের।
সুমন সাহা