আইজারের পিএইচডির তৃতীয় বর্ষের ছাত্র ছিলেন। অভিযোগ, দীর্ঘদিন ধরেই ল্যাবের এক সিনিয়র পিএইচডি ছাত্রের দ্বারা র্যাগিংয়ের শিকার হয়েছেন অনমিত্র। বিষয়টি ল্যাবের সুপারভাইজারকে জানিয়েও মেলেনি সুরাহা।
জীবন শেষ করলেন পিএইচডি পড়ুয়া
এমনকি ওই সিনিয়র গবেষক ছাত্রের বিরুদ্ধে আইজার কলকাতা অ্যান্টি র্যাগিং সেলের কাছে অভিযোগ জানিয়েছিলেন অনমিত্র। তাতেও মেলেনি সমাধান সূত্র।
advertisement
আরও জানা গেছে, কোনও সমাধান না হওয়ায় হতাশ হয়ে পড়েন অনমিত্র। এরপরেই আত্মহত্যার পথ বেছে নেন তিনি। আত্মহত্যার আগে সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি পোস্ট করেন অনমিত্র। সেখানে অভিযুক্ত গবেষক ছাত্র ও সুপারভাইজারের নাম লিখে যান তিনি। এমনকি ওই গবেষক ছাত্রের পিএইচডি বাতিল করারও আবেদন জানান অনমিত্র।
পুলিশ সূত্রে খবর, বৃহস্পতিবার হোস্টেলে ওভারডোজ ওষুধ খেয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা করে অনমিত্র। এরপর তাকে কল্যাণী এইমস-এ ভর্তি করা হয়। শুক্রবার সকালে মৃত্যু হয় তাঁর। পরিবার সূত্রে খবর, ওভারডোজ ওষুধ খেয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা করে অনমিত্র। এরপর ওকে কল্যাণী এইমসে ভর্তি করা হয়। শুক্রবার সকালে মৃত্যু হয় তাঁর। র্যাগিং-য়ের ফলেই মৃত্যু হয়েছে অনমিত্রর। এমনই দাবি মৃতার দিদির।
পুলিশ বিষয়টি তদন্ত করে দেখছে। যদিও আইজার কর্তৃপক্ষের দাবি, যাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠেছে, কমিটি গঠন করে বিষয়টি খতিয়ে দেখা হবে বলে দাবি কর্তৃপক্ষের।
Subhajit sarkar