TRENDING:

Periodic Table: পাস্তার মধ্যে কেমিস্ট্রির টেবিল ! 'বড়' আবিষ্কারে তাক লাগালেন কোন্নগরের সৌম্যদীপ

Last Updated:

Periodic Table:পাস্তার উপরে মৌলের পিরিয়ডিক টেবিল তৈরি করা যায় তা হয়তো সৌমদীপের আগে গোটা দেশে কেউ ভাবেনি! তাই ভারতের অন্যতম জনপ্রিয় একটি রেকর্ড বুকে নাম নথিভুক্ত হয়েছে সৌম্যদীপের।  

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
হুগলি: চট জলদি মুখরোচক খাবারের মধ্যে অন্যতম জনপ্রিয় পাস্তা। মূলত ইতালি দেশের এই খাবার এখন সব বাঙালির ফেভারিট এর তালিকায়। তবে পাস্তা তো অনেকে খেয়েছেন কিন্তু পাস্তা দিয়ে এমন কাজ করা যায় তা হয়তো এর আগে কখনও দেখেনি দেশের মানুষ! পাস্তার উপরে মৌলের পিরিয়ডিক টেবিল তৈরি করা যায় তা হয়তো সৌমদীপের আগে গোটা দেশে কেউ ভাবেনি! তাই ভারতের অন্যতম জনপ্রিয় একটি রেকর্ড বুকে নাম নথিভুক্ত হয়েছে সৌম্যদীপের।
advertisement

আরও পড়ুন- বলুন দেখি…দেশের কোথায় ‘টাকা’ ছাপানো হয়? ৯৯ শতাংশই জানেন না সঠিক উত্তর

রাজাবাজার সায়েন্স কলেজ থেকে কেমিস্ট্রিতে মাস্টার্স করেছেন হুগলির কোন্নগরের সৌম্যদীপ হালদার। হঠাৎই একদিন খামখেয়ালে পাস্তার গায়ে বল পেনে আঁকিবুকি করতে করতে লিখে ফেলেন মৌলের পর্যায় সারণি। পাস্তায় কেমিস্ট্রির এই পিরিয়ডিক টেবিল লিখেই ইন্ডিয়া বুক অব রেকর্ডসে নাম তুললেন এবার।

advertisement

এই বিষয়ে সৌম্যদীপ জানান, কলেজে পড়ার সময় কলকাতায় মানিকতলার বিভিন্ন ক্যাফেতে বন্ধুরা মিলে খেতে যেতেন। পাস্তার আইটেম তাঁর খুব পছন্দের। এরকমই একবার খেতে গিয়ে দেখেন, কফির সঙ্গে দেওয়া বিস্কুট বা কুকিজ়ের গায়ে লোগো আছে। কিন্তু পাস্তাতে লেখা নেই।

আরও পড়ুন- একঘরে ৩ জন! ২ স্বামীকে একসঙ্গে কী ভাবে সামলান? শান্তভাবে স্ত্রী বললেন, ‘আমি ঠিক…’!

advertisement

আরও পড়ুন- বলুন তো, ভারতে সবচেয়ে বেশি ‘আমিষ’ খায় কোন রাজ্যের মানুষ? ‘উত্তর’ আপনাকে চমকে দিতে বাধ্য

সৌম্যদীপের কথায়, ‘বন্ধুরা আমায় প্রশ্ন করে, ওই রকম খাঁজ কাটা পাস্তায় কি লেখা যাবে? আমার মনে হল, নিশ্চয়ই লেখা যাবে। সেই থেকেই ভাবনাটা আসে। এক দিন বাড়িতে আমি পড়ছি, সামনে পিরিয়ডিক টেবিলটা রাখা। সেটা দেখে পাস্তার উপর লেখার চেষ্টা করি। এক দু’বার লিখতে গিয়ে সমস্যা হচ্ছিল। তবে তৃতীয় বার কিন্তু বল পেনে খালি চোখে লিখলাম। অ্যাক্টিনাইড, ল্যান্থানাইড বাদ দিয়ে ৭ মিনিট ৫৪ সেকেন্ডে পিরিয়ডিক টেবিলটা লিখলাম।’

advertisement

এর পরই ইন্ডিয়া বুক অব রেকর্ডস তাঁকে মনোনীত করে। ১০টি পেনে পাস্তায় ৭ মিনিট ৫৪ সেকেন্ড ১৯ মিলিসেকেন্ডে দু’রকমের রঙের বল পেন ব্যবহার করে পিরিয়ডিক টেবিল লেখেন তিনি।বন্ধুদের সঙ্গে কাফেতে খেতে গিয়ে ভাবনার যে এমন স্বীকৃতি মিলতে পারে, কিছুটা চমকিত সৌম্যদীপ নিজেও। তাঁর বাবা বিভাস হালদার জানান, ছেলে যে এত কিছু করেছে, তাঁরা জানতেনই না। এই সাফল্যের খবর দিয়ে মা-বাবাকে একেবারে চমকে দিয়েছেন সৌম্যদীপ। এখন নেটের প্রস্তুতি নিচ্ছেন তিনি। পড়াশোনার ফাঁকেই চলছে এ ধরনের চমকে দেওয়ার মতো কাজকর্ম।

advertisement

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
লালগোলাতে রাজরাজেশ্বরী রূপে পূজিতা হন মা কালী! দেওয়া হয় ইলিশের ভোগ
আরও দেখুন

রাহী হালদার

বাংলা খবর/ খবর/দক্ষিণবঙ্গ/
Periodic Table: পাস্তার মধ্যে কেমিস্ট্রির টেবিল ! 'বড়' আবিষ্কারে তাক লাগালেন কোন্নগরের সৌম্যদীপ
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল