বিক্রেতাদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, সুদূর রাজস্থানের বিকানির থেকে মশলা পাঁপড় অর্ডার দিয়ে নিয়ে আসা হয়। আর সেই পাঁপড়ই এই বানীপুর মেলায় বিক্রি করছেন তারা। এক দুজন নয়, চাহিদা থাকায় বেশ কয়েকজন পাঁপড় ব্যবসায়ী এবার এসেছে এই মেলায়। মূল্যবৃদ্ধির কারণে আগে ১০ টাকা থাকলেও, এ বছর ১৫ টাকা দিলেই মিলছে এই বিশেষ মশলা যুক্ত সেঁকা পাঁপড়। যার টেস্ট অনেকটাই অন্যরকম বলে জানালেন মেলায় ঘুরতে আসা ভোজন রসিকরা।
advertisement
“আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন”
পাঁপড়ে গোলমরিচ থাকায় পেটের সমস্যারও কোনও সম্ভাবনা থাকে না বলে দাবি বিক্রেতাদের, খাদ্য রসিকরা খেয়েও তেমনই বলছেন। আর এভাবেই এখন তেলেভাজা পাঁপড়কে সরিয়ে রেখে সেঁকা পাঁপড় বিক্রি করেই ভাল রকম মুনাফা অর্জন করছেন পাঁপড় বিক্রেতারা। মেলায় আসা বহু মানুষ এই পাঁপড় কিনে খাচ্ছেন। ফলে পাঁপড় বিক্রি করেই এখন লাভের মুখ দেখছেন এই সেঁকা পাঁপড় বিক্রেতারা।
Rudra Narayan Roy