গ্রামের বাসিন্দারা জানিয়েছেন, লালগোলার রাধা কৃষ্ণপুর যেভাবে নদীর ভাঙন হচ্ছে, তাতে পুজোর আগে গ্রামের বাসিন্দারা চিন্তিত। শুধু তাই নয়, তারানগরে গ্রামে মোট ১২০ টি বাড়ির মানুষজন এখন প্রাথমিক বিদ্যালয় এবং কালিনগর প্রাথমিক বিদ্যালয় বসবাস করছেন। গ্রামের বাসিন্দারা এই ভয়াবহ ভাঙনের জেরে দিশাহারা হয়ে পড়েছেন। স্থানীয় ব্লক প্রশাসন থেকে কোন সহযোগিতা পাচ্ছেন না গ্রামবাসীরা, অভিযোগ উঠছে এমনটাই।
advertisement
আরও পড়ুন : আকাশে কালো মেঘ! পাহাড়ে বেড়াতে আসা পর্যটকদের জন্য হাওয়া অফিসের বড় সতর্কবার্তা
গ্রামের বাসিন্দারা জানিয়েছেন, হঠাৎই পদ্মা নদীর জলস্তর বৃদ্ধি পেয়েছে। তাই ভাঙন শুরু হয়েছে। ভাঙন কবলিতরা ওই এলাকার বাড়ির আসবাবপত্র ইতিমধ্যেই অন্য স্থানে স্থানান্তরিত করতে শুরু করেছেন। ঘটনার পরে পুলিশ প্রশাসনের দেখা মিললেও, এখন পর্যন্ত ব্লক প্রশাসন অর্থাৎ লালগোলার বিডিও দেবাশীষ মন্ডল সেই স্থানে পৌঁছন নি বলেই দাবি করেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
উল্লেখ্য, ভাঙন রোধের জন্য গত দু’মাস আগেই মুর্শিদাবাদের লালগোলা বিধানসভার বিধায়ক মহম্মদ আলী সাড়ে সাত লক্ষ টাকার কাজের শিলান্যাস করেছিলেন। তৈরি করা হচ্ছিল মাটির বস্তা ফেলে ভাঙন রোধের কাজ। কিন্তু তারপর দৈনন্দিন ভাঙন হলেও বিধায়কের দেখা মেলেনি বলেই অভিযোগ উঠেছে এবার।