প্রতিমাসে নিয়ম করেই সেই অ্যাকাউন্টে ঢুকছে বার্ধক্য ভাতা। রহস্যজনকভাবে অ্যাকাউন্ট থেকে সেই টাকায় আবার তোলা হচ্ছে। ওই মহিলার পরিবারের লোকজনের অভিযোগ পরিবারের অজান্তে সেই টাকা তুলছে অন্যজন। অনুমতি বলদিয়ার ছেলে সঞ্জীবন বলদিয়ার অভিযোগ, এই বিষয়ে প্রশাসনকে বারবার জানানো হয়েছে। কিন্তু কোনও সুরাহা মেলেনি।
আরও পড়ুন: ঘোরা এবং ফটো শুটের আদর্শ! ছবির মতো সুন্দর এই জায়গা আছে কাছেই? জেনে নিন ঠিকানা
advertisement
তিনি আরও জানিয়েছেন তাঁর মায়ের নামে ২ টি অ্যাকাউন্টে টাকা ঢুকছে। এ নিয়ে মন্দিরবাজার পঞ্চায়েত সমিতির জনস্বাস্থ্য ও পরিবেশ দফতরের কর্মাধ্যক্ষ মৃত্যুঞ্জয় পাইক বলেন, এটি সম্পূর্ণ বেআইনি। আমাদের কাছে কোনও অভিযোগ এখনও পর্যন্ত আসেনি। অভিযোগ পেলে খতিয়ে দেখা হবে। এইরকম কাজ সম্পূর্ণ বেআইনি। অভিযুক্তকে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দেওয়া হবে।
এ নিয়ে দক্ষিণ ২৪ পরগনার জেলা শাসক সুমিত গুপ্তা জানিয়েছেন, একজন ব্যক্তি কোনও ভাবেই দুটো বার্ধক্য ভাতা পেতে পারেনা। যদি এমন কোনও অভিযোগ সামনে আসে তাহলে অবিলম্বে তার ব্যবস্থা নেওয়া হবে। কিন্তু প্রশ্ন থেকেই যাচ্ছে যে মহিলা চার বছর আগে মারা গিয়েছে সেই মহিলার অ্যাকাউন্টে চার বছর ধরে বার্ধক্য ভাতা টাকা কিভাবে ঢুকছে। এখন দেখার কবে এই সমস্যার সমাধান হয়।
নবাব মল্লিক





