এই প্রদর্শনীতে দেশের বিভিন্ন রাজ্য থেকে ৮০ টি প্রজাতির প্রায় ৪০০টি কুকুর অংশগ্রহণ করে। ল্যাব্রাডর, জার্মান শেফার্ড, রটওয়াইলার, গোল্ডেন রিট্রিভার থেকে শুরু করে বিরল প্রজাতির কুকুরও ছিল দর্শকদের আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু। ডগ শোতে প্রতিটি কুকুরের ব্রিডিংয়ের মান, চেহারা, আকার, দাঁত, মুখ, চোখ, দেহের গঠন, হাঁটাচলা – সহ একাধিক বিষয় খুঁটিয়ে বিচার করা হয়। আন্তর্জাতিক মানদণ্ড মেনে এই বিচার প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়, যা অংশগ্রহণকারীদের কাছে ছিল বড় প্রাপ্তি।
advertisement
আরও পড়ুন: ‘গ্রিন বিজনেসে’ হাতেখড়ি, মহিলাদের স্পেশ্যাল ট্রেনিং! পরিবেশের ক্ষতি রুখে অঢেল আয়ের সুযোগ
বিচারক হিসেবে ভারতের পাশাপাশি জাপান ও মালেশিয়া থেকে অভিজ্ঞ বিচারকরা উপস্থিত ছিলেন। তাঁদের নিরপেক্ষ ও পেশাদার মূল্যায়নে ডগ শোয়ের গ্রহণযোগ্যতা আরও বেড়েছে বলে মত আয়োজকদের। ডগ শো দেখতে উপস্থিত ছিলেন রাশিয়ার ভাইস কনসাল্ট জেনারেল ক্যাটেরিনা। তাঁর উপস্থিতি এই আন্তর্জাতিক মানের আয়োজনকে আরও মর্যাদা দেয় এবং বিদেশি প্রতিনিধিদের মধ্যেও কুকুরপ্রেম ও ব্রিডিং সংস্কৃতি নিয়ে ইতিবাচক বার্তা পৌঁছে যায়।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
ক্যালকাটা ক্যানাইন ক্লাবের সম্পাদক শিব শংকর চ্যাটার্জি জানান, এই ধরনের ডগ শো পোষ্য কুকুরের সঠিক ব্রিডিং, পরিচর্যা ও সচেতনতা বাড়াতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নেয়। অন্যদিকে, আয়োজকদের মধ্যে অন্যতম উদ্যোক্তা প্রসেনজিৎ চ্যাটার্জি বলেন, ভবিষ্যতে আরও বড় পরিসরে আন্তর্জাতিক মানের ডগ শো আয়োজনের পরিকল্পনা রয়েছে, যাতে ভারতের ক্যানাইন সংস্কৃতি বিশ্বদরবারে আরও পরিচিত হয়।





