ঘটনাটি গত ১৯ অক্টোবরের। সেদিন বারাসতে এক নিমন্ত্রণে যোগ দিতে এসে দলের স্থানীয় নেতা-কর্মীদের সঙ্গে দেখা করেন রুদ্রনীল ঘোষ। এর পর তিনি হাজির হন বারাসত সরকারি মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালের অতিরিক্ত সুপারের দফতরে। অভিযোগ, প্রায় আধ ঘণ্টা সেখানে ছিলেন তিনি, সেখানেই চিকিৎসক-সহ উপস্থিতদের হুমকি দেন। যদিও রুদ্রনীল ঘোষ অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। তাঁর দাবি, বারাসত মেডিক্যাল কলেজের এক পিজিটি চিকিৎসকের বিরুদ্ধে শ্লীলতাহানির অভিযোগকে কেন্দ্র করে তিনি হাসপাতালের পরিষেবা বিষয়ক কিছু আলোচনা করতে গিয়েছিলেন। রুদ্রনীলের কথায়, ” আমার সঙ্গে সুপারের হাসিঠাট্টা, গল্প হয়েছে। সেলফিও তুলেছেন। আমার অভিনয় ও কবিতার প্রশংসাও করেছেন।” রুদ্রনীল ঘোষের অভিযোগ, ওইদিনই অতিরিক্ত সুপারের বদলি হওয়ায় চাপ সৃষ্টি করে তাঁর বিরুদ্ধে ‘মিথ্যা’ অভিযোগ আনা হয়েছে। রুদ্রনীল আরও জানিয়েছেন, তার কাছে ভিডিও ও ছবি-সহ সব প্রমাণ রয়েছে।
advertisement
