বসিরহাটের কেমিস্ট-ড্রাগিস্টরা জানান, কোনও ওষুধ কেনার আগে তার কিউআর কোড স্ক্যান করা, ওষুধটি NQS (ন্যাশনাল কোয়ালিটি স্ট্যান্ডার্ডস ) –এর অনুমোদিত কিনা যাচাই করা উচিৎ। পাশাপাশি, সন্দেহজনকভাবে কম দামে বিক্রি হওয়া ওষুধ এড়িয়ে চলা অত্যন্ত জরুরি। সংগঠনের সদস্যদের বক্তব্য অনুযায়ী, বাজারে নকল ও ভেজাল ওষুধের সংখ্যা বাড়ছে, ফলে রোগীরা অজান্তে স্বাস্থ্যঝুঁকিতে পড়ছেন। এ’জন্য প্রতিটি ওষুধে বাধ্যতামূলকভাবে কিউআর কোড যুক্ত করার দাবি জানানো হয়েছে প্রশাসনের কাছে, যাতে গ্রাহক সহজেই ওষুধের উৎস ও সত্যতা যাচাই করতে পারেন।
advertisement
এই বিষয়ে বসিরহাট জোনের সম্পাদক প্রকাশ দে বলেন, ” মানুষের স্বাস্থ্য নিরাপত্তা আমাদের প্রথম লক্ষ্য। তাই সবাইকে অনুরোধ— কম দামে প্রলোভনে পড়বেন না, বরং কিউআর কোড স্ক্যান করে ওষুধের সত্যতা নিশ্চিত করুন। নিরাপদ ও নির্ভেজাল ওষুধ গ্রহণই মানুষের অধিকার।”