বিমানবন্দরে যে মুভিং লাইট ব্যবহার করা হয়ে থাকে, সেই লাইটও এখানে বসানো হবে। অস্ট্রেলিয়ার অত্যাধুনিক ফগ লাইট ব্যবহারেরও পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। গঙ্গাসাগর মেলার সময় মুড়িগঙ্গা পারাপারের জন্য এ বার ইসরোর বিশেষ প্রযুক্তির সাহায্য নেওয়া হবে।
আরও পড়ুন: মুর্শিদাবাদ জেলার বিভিন্ন জায়গায় পালিত হল নবান্ন উৎসব
advertisement
জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে, পুণ্যার্থীরা যে সব ভেসেল এবং বার্জে চেপে মুড়িগঙ্গা পারাপার করবেন তাতে ইসরোর আবিষ্কৃত এক ধরনের ডিভাইস বসানো থাকবে। সেই ডিভাইসকে কাজে লাগিয়ে অ্যাপের মাধ্যমে ভেসেল ও বার্জের সঠিক অবস্থান জানা যাবে। একই সঙ্গে জলের নাব্যতাও জানতে পারবেন ভেসেলের চালক কিংবা সারেঙরা। অতিরিক্ত কুয়াশা হলেও অনেক সময় মুড়িগঙ্গায় ভেসেল চলাচলে সমস্যা হয়। কিন্তু নয়া ব্যবস্থায় কুয়াশাতেও সচল থাকবে ভেসেল চলাচল।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
বর্তমানে গঙ্গাসাগর মেলার আগে মুড়িগঙ্গা নদীতে পলি সরানোর কাজ শুরু হচ্ছে। ড্রেজিংয়ের জন্য খরচ হবে প্রায় ২২ কোটি টাকা। গত কয়েক বছর গঙ্গাসাগর মেলার সময় কুয়াশার কারণে মুড়িগঙ্গা নদীতে যাত্রী পারাপারে খুবই সমস্যা হয়েছে। তবে এবছর আর অসুবিধা হবে না। ২০২৬-এর বিধানসভা নির্বাচনের আগে রাজ্য তথা গোটা দেশের মানুষের কাছে গঙ্গাসাগর মেলাকে ‘হাইটেক ইভেন্ট’ এ রূপ দেওয়ার চেষ্টা করা হচ্ছে। ইতিমধ্যেই পরিকাঠামো তৈরির কাজ শুরু হয়ে গিয়েছে। ডিসেম্বর মাসের শেষ সপ্তাহের মধ্যে সব কাজ শেষ হবে। ফলে এবছর মেলার দিকে নজর থাকবে সকলের।





