সেই লক্ষ্যেই এদিন বারাসাত ডাকবাংলো মোড় থেকে ১২ নম্বর জাতীয় সড়ক ধরে হেলাবটতলা মোড় পর্যন্ত প্রায় এক কিলোমিটার এলাকা জুড়ে রাস্তার দু’ধারের জমে থাকা আবর্জনা পরিষ্কার করা হয়। এই সাফাই অভিযানে পৌরসভার জঞ্জাল অপসারণ বিভাগের কর্মীদের সঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে নিজ হাতে ময়লা পরিষ্কারের কাজে অংশ নেন পৌরপ্রধানও। পাশাপাশি রাস্তার ধারের নর্দমা, ভ্যাট এবং সংযুক্ত রাস্তাগুলির অবস্থা খতিয়ে দেখে প্রয়োজনীয় নির্দেশও দেন তিনি।
advertisement
আরও পড়ুনঃ আউশগ্রামে ডবল ধামাকা! শুরু ফুটবল টুর্নামেন্ট ও মিলন মেলা, শেষ দিনে আসছেন দেব-নুসরত
পৌরসভা সূত্রে জানা গিয়েছে, দীর্ঘ সাড়ে তিন বছর ধরে জমে থাকা বিভিন্ন ত্রুটি-বিচ্যুতি কাটিয়ে ওঠার লক্ষ্যে একাধিক উন্নয়নমূলক কর্মসূচি হাতে নেওয়া হয়েছে। তারই অঙ্গ হিসেবে ‘গ্রিন সিটি’ ও ‘ক্লিন সিটি’ কর্মসূচিকে বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে। দীর্ঘদিন ধরে বিভিন্ন এলাকায় আবর্জনা জমে থাকায় দুর্গন্ধে অতিষ্ঠ হয়ে ছিলেন সাধারণ নাগরিকরা- এমন অভিযোগও উঠে আসছিল। সম্প্রতি পৌরপ্রধান বদলের পর শহরের পরিচ্ছন্নতা ও নাগরিক পরিষেবা নিয়ে নতুন করে আশার আলো দেখছেন বারাসাতবাসী। এদিনের অভিযানের পর পরিস্থিতি অনেকটাই বদলেছে।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
এ প্রসঙ্গে পৌরপ্রধান সুনীল মুখোপাধ্যায় জানান, নাগরিকদের সুবিধা ও স্বাস্থ্য সুরক্ষার কথা মাথায় রেখেই এই সাফাই অভিযান চালানো হচ্ছে এবং আগামী দিনেও এই কর্মসূচি লাগাতার চলবে। পৌরসভার এই উদ্যোগে সন্তোষ প্রকাশ করেছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। তাঁদের আশা, নিয়মিত সাফাই অভিযান চললে বারাসাত শহর ধীরে ধীরে পরিচ্ছন্ন ও সুস্থ পরিবেশ গড়ে উঠবে।





