ধীরে ধীরে স্বাভাবিক ছন্দে ফিরছে ভাঙড়। রবিবার সকাল থেকেই খুলেছে প্রচুর দোকানপাট। গাছের গুঁড়ি সরিয়ে শুরু হয়েছে যান চলাচলও। পুলিশ-প্রশাসন এবং রেজ্জাক-আরাবুলদের বিরুদ্ধে ক্ষোভ থাকলেও, ভাঙড়ে পাওয়ার গ্রিডের সাবস্টেশন চাইছেন এলাকাবাসীর একাংশ।
এদিন ভাঙড়ের ঢিবঢিবা শ্মশান মাঠে বৈঠক করে জমি, জীবিকা, বাস্তুতন্ত্র ও পরিবেশরক্ষা কমিটি। সেই বৈঠকেই প্রশাসনের সঙ্গে আলোচনায় বসার ইঙ্গিত দেন আন্দোলনকারীরা। আলোচনা চেয়ে ইতিমধ্যেই জেলাশাসককে চিঠি দিয়েছেন তাঁরা। রাজনৈতিক মহলের মতে, প্রশাসনের কৌশলে চাপে পড়েই আলোচনার দরজা খুলতে হয়েছে আন্দোলনকারীদের।
advertisement
মুখে আলোচনার কথা বললেও, ভাঙড়ের রাজনৈতিক জমি যে ছাড়া হবে না, আন্দোলনকারীদের বক্তব্যে সে ইঙ্গিতও স্পষ্ট।
সোমবারই আন্দোলনকারীদের সঙ্গে আলোচনার বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবেন জেলাশাসক। শান্তি ফেরাতে এখন সেই বৈঠকের দিকেই তাকিয়ে ভাঙড়বাসী।