রেল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, কাটোয়া থেকে দুপুর ১টা ৫০ মিনিটে ট্রেন ছাড়বে এবং সব স্টেশনে দাঁড়িয়ে বিকেল ৩টা ১০ মিনিটে বর্ধমান পৌঁছাবে। অন্যদিকে বর্ধমান থেকে ট্রেন ছাড়বে বিকেল ৪টায় এবং স্টেশনগুলোতে দাঁড়িয়ে বিকেল ৫টা ২০ মিনিটে কাটোয়া পৌঁছাবে।
গরম যতই বাড়ুক চড়চড়িয়ে বাড়বে না ইলেকট্রিক বিল! ১০০ ইউনিট কমান প্রতি মাসে! কী ভাবে? জেনে নিন ‘ট্রিক’
advertisement
এই নতুন লোকাল ট্রেন চালু হলে দীর্ঘদিনের সমস্যার অবসান ঘটবে বলে মনে করছেন যাত্রীরা। বিশেষ করে বর্ধমান থেকে কাটোয়াগামী ট্রেনে যে অতিরিক্ত ভিড়ের সমস্যা ছিল, তা অনেকটাই কমবে। যাতায়াত হবে আরও সহজ, স্বাচ্ছন্দ্যপূর্ণ ও মসৃণ।
শাসক দলের দাবি, সাংসদ কীর্তি আজাদ মহাশয়ের অক্লান্ত প্রচেষ্টার ফলেই এই পরিষেবা চালু করা সম্ভব হয়েছে। স্থানীয় বাসিন্দাদের মতে, এই সিদ্ধান্ত নিঃসন্দেহে যাত্রীদের জন্য এক বড় স্বস্তির খবর।