সাধারণত থানার সিভিক ভলান্টিয়ারদের কাজ পুলিশকে সহযোগিতা করা, রাস্তায় টহল দেওয়া, জনসচেতনতা বাড়ানো কিংবা ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণ করা। রানা সরকারের কাজের পরিধি আরও বিস্তৃত। প্রয়োজনে তিনি থানার সরকারি গাড়িও দক্ষতার সঙ্গে চালিয়ে থাকেন। সহকর্মীদের মতে, তাঁর মধ্যে রয়েছে কর্তব্যনিষ্ঠা, শৃঙ্খলা। কিন্তু দিনের শেষে এই রানাই যেন এক অন্য পরিচয়ের অধিকারী হয়ে ওঠেন।
advertisement
ডিউটি শেষে সিভিক ভলেন্টিয়ারের পোশাক খুলে রেখে তিনি সময় দেন ছোট ছোট ছেলে-মেয়েদের। যাদের তিনি শেখান আধুনিক নৃত্যশৈলী। গত ১২ বছর ধরে এভাবেই চলে আসছে রানার নাচের স্কুল। সেখানেই নিয়মিত ছোট ছোট ছেলে মেয়েদের ছন্দ, তাল ও নৃত্যের অভিব্যক্তির পাঠ দেন পেশায় সিভিক ভলেন্টিয়ার হলেও নেশায় কোরিওগ্রাফার রানা সরকার।
আরও পড়ুনঃ এবার কোচ বদল করল কিং খানের দল! ‘নাইটদের’ নতুন দায়িত্বে এল কে? বড় চমক!
এমন দুই ভিন্ন চরিত্রে রানা সরকার এখন তাই নিউ বারাকপুর এলাকার পরিচিত মুখ হয়ে উঠেছে। তার সহকর্মী থেকে শুরু করে ব্যারাকপুর পুলিশ কমিশনারেটের পুলিশ আধিকারিকেরাও সিভিক ভলেন্টিয়ার রানার এমন প্রচেষ্টাকে কুর্নিশ জানাচ্ছেন।
Rudra Narayan Roy