এই হানায় ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে ধানের জমিতে। স্থানীয় কৃষকরা আতঙ্কিত। ভোররাতে শব্দে ঘুম ভেঙে এলাকার মানুষজন ছুটে এসে হাতির অবস্থান শনাক্ত করেন। সঙ্গে সঙ্গেই খবর দেওয়া হয় বনদফতরকে। বনকর্মীরা স্থানীয় বাসিন্দাদের সহযোগিতায় দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে পড়ে থাকা খেতের ধারে ধারে তল্লাশি চালিয়ে হাতির দলটিকে জঙ্গলে ফেরত পাঠাতে সক্ষম হন।
আপনার কি ক্যানসার হবে? ৩ বছর আগেই বুঝে যেতে পারেন! নতুন এই আবিষ্কার শনাক্ত করে দেবে মারণরোগ
advertisement
বাপ রে! এটা কী পড়ল জালে? এ কোন ‘অশনি সংকেত’? মাছ ধরতে গিয়ে শিউরে উঠলেন একদল মৎস্যজীবী
সূত্রের খবর, ওই হাতির দলে শাবকসহ মোট ১৯টি হাতি ছিল। এই ধরনের হানা মাঝে মাঝেই ঘটে থাকলেও এবারের ঘটনায় এলাকার মানুষের মধ্যে একরাশ ক্ষোভ এবং উদ্বেগ ছড়িয়েছে। কৃষকদের দাবি, ধান কাটার আগেই যদি এমন ঘটনা চলতে থাকে, তাহলে ফসল বাঁচবে কী করে?
প্রশাসন এবং বনদফতরের কাছে স্থানীয়দের দাবি, দ্রুত ব্যবস্থা নিতে হবে—জঙ্গলের পশুর সঙ্গে মানুষের সীমারেখা যেন স্পষ্ট থাকে। না হলে একদিন ধান তো নয়, প্রাণের ক্ষতির আশঙ্কাও উড়িয়ে দেওয়া যাবে না।