কথিত, মহাপ্রভু শ্রী ধাম নবদ্বীপের দূরাচারী পাপিষ্ট বড় চাপাল গোপাল বৈষম্য অপরাধ করেন । তার ফলে চাপাল গোপাল দুরারোগ্য কুষ্ঠ ব্যাধিতে আক্রান্ত হন। এই ব্যাধি থেকে মুক্তি পেতে নানা প্রান্তে ঘোরে কিন্তু কিছুতেই মুক্তি লাভ করতে পারেনি। পৌষ মাসের কৃষ্ণপক্ষের একাদশীতে মহাপ্রভুর আগমন কালে নবদ্বীপ থেকে থেকে নৌকা পথে ত্রিবেণী হয়ে কুলিয়া পাঠে অবতীর্ণ হন চাপাল গোপাল।
advertisement
আরও পড়ুন : অযোধ্যার আদলে রাম মন্দির এ বার গঙ্গাপারের এ জেলাতেও! হয়ে গেল ভূমিপুজো
কিংবদন্তি বলে, মহাপ্রভুর কৃপায় কুষ্ঠ রোগ থেকে মুক্তি পায় চাপাল গোপাল। এরপর নদীতে স্নান করে মহাপ্রভুর কাছ থেকে দীক্ষা লাভ করেন। পরবর্তীতে তাদের নতুন নামকরণ হয় দৈবকী নন্দন। এরপর মহাপ্রভু কুলিয়া পাঠ থেকে রওনা দেন শান্তিপুর অদ্বৈত মহাপ্রভুর গৃহে। সেই থেকে এই স্থানের নাম হয় বৈষ্ণব তীর্থ কুলিয়া পাঠ অপরাধ ভঞ্জন।