পুজো উদ্যোক্তাদের মতে এত বড় কালী মূর্তি আর কোথাও নেই পৃথিবীতে। এই মূর্তি তৈরিতে সময় লাগে প্রায় এক মাস। পৌষ মাসের সংক্রান্তিতে শুরু হয় মায়ের আরাধনা। দীর্ঘ ১০ দিন চলে মায়ের আরাধনা। পুজোকে ঘিরে ১০ দিন ধরে চলে সাধুদের হোমযজ্ঞ। তবে এই পুজোর বিশেষত্ব হল এখানে মা কালীকে পুজোর স্থানেই তৈরি করা হয় এবং নিরঞ্জনের কাজও হয় সেই স্থানে।
advertisement
আরও পড়ুন : পুণ্যলাভ নয়, গোপালের মতো শিশু কিশোররা গঙ্গাসাগরে আসে পেটের জ্বালায়
এই পুজোকে ঘিরে ১০ দিন যাত্রা অনুষ্ঠান, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান হয়ে থাকে। তবে এই পুজোকে ঘিরে শান্তিপুর তথা জেলার এবং রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তের মানুষের সমাগম ঘটে এমনটাই জানালেন পুজো উদ্যোক্তারা। আর এই পুজোকে ঘিরেই শুধু নদিয়া নয়, গঙ্গার ওপারে পার্শ্ববর্তী জেলা পূর্ব বর্ধমান থেকেও কাতারে কাতারে ভক্তরা আসেন মায়ের দর্শন করতে এবং মেলায় আনন্দ করতে।